আমার দোতলার ঘরটা থেকে দেখা যায় মর্গকুঠুরি, একটা শিমুল গাছে প্রতি রাতে পেঁচা পারিষদ জড়ো হয় একসাথে
যদি মানুষের যাতায়াতহীন রাতের জোনাকীরা বিশাল মাঠের থেকে উড়ে উড়ে ঢুকে পড়ে আমার একার চেয়ে বিকট অন্ধকার ঘরে, লাভ সিম্বলে বানানো চাবির রিং হাতে নিয়ে উঁকি দেই সেইদিকে, জানালা আলোকিত করা লাইটপোস্টের নিচে কেউ দাঁড়িয়েছে কিনা, মর্গের সিঁড়িতে কেউ ঘুমিয়েছে কিনা!
কত দিন বিকাল শেষে কত দিন আলোর আবহাওয়া শেষে আমার তৃষ্ণাগাছ কেবলই বাড়ে হাওয়ায়
আমি তবু এই ঘর থেকে
বৃষ্টিজমা পথের ছবি দেখি,
চিকিৎসকের দ্রুত হেঁটে যাওয়া দেখি,
পথিমধ্যে জেগে থাকে মর্গকুঠুরি একা!
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৮ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৬
এসএনএস