শাড়ি
পশ্চাতে স্ফীতির গন্ধ নাচে
নাচে গালমন্দ সমাজের দুই চোখ
নামা-ওঠা হৃদকম্প বাজে
চোখের আনন্দে বাজে নগ্ন মেয়ে লোক
পথ ভর্তি নারী পথে বেগানা পুরুষ
পথ ভর্তি নারী পথে বেগানা পৌরুষ
সকাল গড়িয়ে কাল বিদেহী সন্ধ্যায়
পাড়ার মাথায় এক আঙুল শাসায়
সারাদিন পথ ধরে একটা শাড়ি একলা হেঁটে যায়
সমগ্র বাংলাদেশ
ঘরের দেওয়ালে সেঁটে রাখো
হরিণের শিঙসুন্দর ভাস্কর্য, আর
সুন্দরীশ্রেষ্ঠা সবুজ ছায়ালিপি, ফ্রেম
প্রতিবেশীর কামের জল আমাকে অতল করে
উত্তরে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে ঘর, মন
দেওয়ালে ঝোলানো আছে হরিণের শিঙ, তাতে
মধ্যরাতে কারেন্টের বাতি
বানের পানিতে ভেসে গেছে
নারায়ে তাকবির, আল্লাহুয়াকবার, ভোরে
উন্নয়নের মমতা খুলে গেছে
এই নাও বাস, আবাদ-ফসল আর
আলো ধরে আলোকিত হও
শ্রাবণে নৌকার লগি ধরো
ভেসে গেলো ভেসে গেলো ধ্বজা
উন্নয়ন তোর হাত-পায়ে ধরি,
হরিণের মাংস তো খেয়ে যা
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৬
এমজেএফ/