এ ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা থেকে রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নগরের লবনচরা রূপসা সেতু সড়ক অবরোধ করে।
খুলনা মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সরদার আনিসুর রহমান পপলু জানান, অর্থ লেনদেন সংক্রান্ত একটি অভিযোগের বিষয়ে বিকেলে লবনচরা থানায় যান শাহিন।
এলাকাবাসী জানায়, শাহিনকে মারধরের খবর পেয়ে স্থানীয় আওয়ামী নেতাকর্মীরা থানায় গিয়ে শাহিনকে চোখ বাঁধা অবস্থায় দেখতে পান। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে লবনচরা এলাকার বান্ধা বাজারে সড়ক অবরোধ করেন। এতে রূপসা সেতুর সঙ্গে সড়কটি প্রায় এক ঘণ্টা বিচ্ছিন্ন থাকে। এ সময় সড়কের উভয় পাশে প্রায় চার কিলোমিটার পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হয়।
পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘটনার তদন্তের আশ্বাস দিলে এলাকাবাসী অবরোধ তুলে নেয়।
লবনচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাংলানিউজকে বলেন, শাহিনকে মারধর করা হয়নি। তার সঙ্গে দুই কর্মকর্তার বাক-বিতণ্ডা হয়েছে। এ ঘটনার পর এলাকাবাসী কিছু সময়ের জন্য সড়ক অবরোধ করে। পরে তা প্রত্যাহার করে নেয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৮
এমআরএম/আরআইএস/