বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার খুরুশকুলের তেতৈয়া এলাকায় তাদের ওপর এ হামলা হয়।
আহত চার জন হলেন- কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও খুরুশকুলের তেতৈয়া এলাকার শফিউল হকের ছেলে কাজী তামজিদ পাশা (২৭), একই এলাকার আবুল কালামের পুত্র মোহাব্বত (২৮), ছাত্রলীগ নেতা বাপ্পী (২৭) এবং আবুল কাশেম জয় (২৮)।
কাজী তামজিদ পাশার বড়ভাই দিদারুল হক বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে তামজিদ তার সঙ্গীদের নিয়ে বেড়িবাঁধের পাশে নিজেদের জমির চাষাবাদ দেখভাল করে বাড়ি ফিরে আসছিলেন। তখন সন্ত্রাসীরা তাদের ওপর হামলা চালায় এবং তামজিদ পাশার মাথায় ও শরীরে উপর্যুপরি কোপাতে থাকে। অন্যদেরও হাতুড়ি ও অন্যান্য অস্ত্র দিয়ে জখম করা হয়। গুরুতর আহত তামজিদকে নিয়ে তার সঙ্গীরা পাশ্ববর্তী ভারুখালীতে চলে গিয়ে প্রাণে রক্ষা পান। খবর পেয়ে পুলিশ ভারুয়াখালী থেকে তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
দিদারুল হকের দাবি, তেতৈয়া এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে শেখ কামালের নেতৃত্বে পুতিয়া, লুতিয়া ও আজিজুল হকসহ ১০-১২ জনের একদল সন্ত্রাসী এই হামলা চালিয়েছে। এসময় ভারুখালীর বরকত উল্লাহ নামের এক যুবককেও সন্ত্রাসীরা অপহরণ করেছে বলে দাবি তার।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ উদ্দীন খন্দকার বাংলানিউজকে জানান, হামলাকারীদের গ্রেফতারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ০৩০৩ ঘণ্টা, আগস্ট ২৩, ২০১৯
এসবি/এইচএ/