বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস এ আদেশ দেন।
ব্যারিস্টার আতিকুর রহমান নামে তারই এক কনিষ্ঠ আইনজীবীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে কায়সার কামালকে আটক করে কলাবাগান থানা পুলিশ।
সেই মামলায় বুধবার কায়সার কামালকে আদালতে হাজির করে তিনদিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তারী কর্মকর্তা কলাবাগান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আওলাদা হোসেন। রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হেমায়েত উদ্দিন খান হিরন।
পরে কায়সার কামালের পক্ষে ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, গোলাম মোস্তফা খানসহ বিএনপিপন্থি ২০/২৫ জন আইনজীবী রিমান্ড বাতিল পূর্বক জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত নথি পর্যালোচনা করে আদেশ দেবেন বলে খাস কামড়ায় চলে যান। পরে কলাবাগান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা শাফায়েত হোসেন খাস কামড়া থেকে বেরিয়ে মামলার আদেশ পড়ে শুনান। এর আগেই বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য কায়সার কামালকে আদালত কক্ষ থেকে বের করে কোর্ট হাজতে নিয়ে যায়।
মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, আতিকুর রহমানের অনুমতি ছাড়া তার স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ, গাড়িতে নিয়ে ঘোরা তথা সম্পর্ক বজায় রেখেছেন কায়সার কামাল। এ সম্পর্কের ফলে মৌন ও নিজের সংসার জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ মর্মে কায়সার কামালের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন আতিকুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৯
কেআই/ওএইচ/