শনিবার (০৭ নভেম্বর) রাতে মিছিলটি গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে পথসভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দেওয়ার পরও নির্যাতনের মাত্রা আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমি বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাই- এখন আর ঘরে বসে থাকলে চলবে না। গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করতে সব বাধা উপেক্ষা করে এখন রাস্তায় নামতে হবে।
সরকার প্রধানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গত দু'দিন আগের হিংসাত্মক বক্তব্যের উদ্দেশ্যই ছিল খালেদা জিয়াকে জামিন না দিতে বিচারবিভাগ এবং বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করা। তবে আমাদের বিশ্বাস সরকারের সব নজরদারী ও হুমকিকে উপেক্ষা করে সর্বোচ্চ আদালত খালেদা জিয়াকে জামিন দিয়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবেন।
মশাল মিছিলে অন্যদের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন ঢাকা জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, নিপুণ রায় চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহীন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক কাউসার প্রমুখ।
এছাড়াও সন্ধ্যার পর ঢাকা কলেজ ছাত্রদল একটি মশাল মিছিল বের করে। মিছিলে কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৯
এমএইচ/এসএইচ