ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

রাজনীতি

রাজশাহী মহানগর আ.লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ঠাঁই পেলেন যারা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৩২২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৪, ২০২০
রাজশাহী মহানগর আ.লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ঠাঁই পেলেন যারা

রাজশাহী: রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দলীয় সভাপতির অনুমতিক্রমে এতে স্বাক্ষর করেছেন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

 

সোমবার (২৩ নভেম্বর) সকালে তিনি কমিটির অনুমোদন দিয়ে স্বাক্ষর করেন। পরে রাতে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এবং সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার কেন্দ্রে ৭৫ সদস্য বিশিষ্ট যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি জমা দিয়েছিলেন তা থেকে কেউ বাদ পড়েননি। তবে কমিটিতে তাদের কয়েকজনের পদে পরিবর্তন এসেছে।

রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের অনুমোদিত কমিটির সহ-সভাপতিরা হলেন- শাহীন আকতার রেনী, মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, মাহফুজুল আলম লোটন, মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, সৈয়দ শাহাদত হোসেন, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, রেজাউল ইসলাম বাবুল, ডা. তবিবুর রহমান শেখ, নাঈমুল হুদা রানা ও বদিউজ্জামান খায়ের।  

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকরা হলেন- মোস্তাক হোসেন, আসাদুজ্জামান আজাদ ও আহসানুল হক পিন্টু। সাংগঠনিক সম্পাদকেরা হলেন- অ্যাডভোকেট আসলাম সরকার, আজিজুল আলম বেন্টু এবং মীর ইশতিয়াক আহমেদ লিমন।

কমিটির অন্যদের মধ্যে রয়েছেন- আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোসাব্বিরুল ইসলাম, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক জিয়া আজাদ হোসেন হিমেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, দপ্তর সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম বুলবুল, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, প্রচার সম্পাদক দীলিপ ঘোষ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আলম রবি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শ্যাম দত্ত, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ইয়াসমিন রেজা ফেন্সি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুর রহমান রাজা, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মকিদুজ্জামান জুরাত, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আনসারুল হক, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এএসএম ওমর শরীফ রাজিব, শ্রম সম্পাদক আবদুস সোহেল, সাংষ্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামারুল্লাহ সরকার কামাল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. ফ.ম.আ জাহিদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক পঙ্কজ কুমার দে, উপ-প্রচার সম্পাদক সিদ্দিক আলম ও কোষাধ্যক্ষ এবিএম হাবিবুল্লাহ।

এই কমিটির সদস্যরা হলেন- অ্যাডভোকেট মোজাফফর হোসেন, নফিকুল ইসলাম সেল্টু, নিঘাত পারভীন, আরিফা বেগম, জহির উদ্দিন তেতু, শামসুজ্জামান আওয়াল, মোসাদেক হোসেন লাবু, মুশফিকুর রহমান হাসনাত, নজরুল ইসলাম তোতা, হাবিবুর রহমান বাবু, এনামুল হক কলিন্স, মো. শাহাবুদ্দিন, আশরাফ হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুন্নাহার মুক্তি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আবদুল মান্নান, আতিকুর রহমান কালু, হাফিজুর রহমান বাবু, আখতারুল আলম, আবদুস সালাম, কল্পনা রায়, কানিজ ফাতেমা কেয়া, অ্যাডভোকেট শামীমা আক্তার খাতুন, তোজাম্মেল হক বাবলু, মমতাজ উদ্দিন, মুজিবুর রহমান, ইসমাইল হোসেন, বাদশা শেখ, আলেমুল হাসান সজল, জয়নুল আবেদীন চাঁদ, ইউনুস আলী, খায়রুল ইসলাম শাহীন, মকলেসুর রহমান কচি, অ্যাডভোকেট রাশেদ-উন-নবী আহসান, মাসুদ আহম্মেদ, কেএম জুয়েল জামান এবং আশীষ তরু দে সরকার অর্পণ।

মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মানীত উপদেষ্টা করা হয়েছে ২১ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে। তারা হলেন- প্রফেসর কায়েস উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন প্রামানিক, মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মালেক চৌধুরী, প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম, কবি আরিফুল হক কুমার, প্রফেসর নুরুল আলম, প্রফেসর গোলাম কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিমুদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন শেখ ভুলু, প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম মণ্ডল, আফজাল হোসেন কচি, আবদুর রাজ্জাক, ইসমাইল হোসেন, মনিরুল ইসলাম, নুরুল হুদা সরকার, আফতাব হোসেন চৌধুরী, মাওলানা তাজুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো. বারকুল্লাহ বিন দুর, প্রফেসর ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে, মজিবর রহমান এবং রইস উদ্দিন।

এর আগে, গত ১ মার্চ রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন হয়। সম্মেলনে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের দ্বিতীয়বারের মতো সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক হন রাজশাহী সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও ডাবলু সরকার। এরপর গত ২০ সেপ্টেম্বর ৭৫ সদস্য বিশিষ্ট প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদনের জন্য আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডে পাঠান লিটন ও ডাবলু। ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের প্রায় ৮ মাস পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দিলো দলীয় হাইকমান্ড।

বাংলাদেশ সময়: ০৩২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৪, ২০২০
এসএস/এনটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।