তিনি বলেছেন, এলপিজি সংরক্ষণ করে লাইনের মাধ্যমে বাসা-বাড়িতে সরবরাহ করা যেতে পারে। আর প্রাকৃতিক গ্যাসের অপরচুনিটি কস্ট যেহেতু শিল্প কারখানায় বেশি সেহেতু শিল্পেই প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি মিশ্রিত প্রাকৃতিক গ্যাস দেওয়া হবে।
শনিবার (২৮ এপ্রিল) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পেট্টোম্যাক্স এলপিজি’র আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নসরুল হামিদ বলেন, এলপিজি বোতলজাত ও বাজারজাত করার জন্য এ পর্যন্ত ৫৫ টি কোম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তাদের মোট বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ২৩ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন। অন্যদিকে দেশে এলপিজির বার্ষিক চাহিদা ৩০ লাখ মেট্রিক টন।
জনকল্যাণে ব্যবসা করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এলপিজি ব্যবহার ও বোতলজাত নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে সরকারের পাশাপাশি কোম্পানিগুলোকেও অবদান রাখতে হবে। নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়া উচিত।
অনুষ্ঠানে অন্য মধ্যে সংসদ সদস্য ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমান মিতা, ইয়ুথ গ্রুপের চেয়ারম্যান রেজাকুল হায়দার ও ইয়ুথ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০১৮
এমইউএম/আরআইএস/এমএ/