শনিবার (২৬ মে) বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খনির ট্রেনিং সেণ্টারে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- পেট্রোবাংলা প্রতিনিধি দলের আহ্বায়ক পেট্রোবাংলার পরিচালক (প্রশাসন) মোস্তফা কামাল, সদস্য জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ড. মনিরুজ্জামান ও হাইড্রোকার্বন ইউনিটের পরিচালক এএসএম মঞ্জুরুল কাদের।
শ্রমিক ও এলাকাবাসীর পক্ষে ছিলেন- কয়লা খনি শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম রবি, সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান, সাবেক সভাপতি ওয়াজেদ আলী, ক্ষতিগ্রস্ত ২০ গ্রাম সমন্বয় কমিটির নেতা মশিউর রহমান বুলবুল, মিজানুর রহমানসহ ৩০ সদস্যের একটি দল।
শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম রবি ও ২০ গ্রাম সমন্বয় কমিটির নেতা মশিউর রহমান বুলবুল জানান, পেট্রোবাংলা প্রতিনিধি দলের সদস্যরা শ্রমিকদের ১৩ দফা ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসীর ৬ দফা দাবি মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। তারা অনেক দাবি যৌক্তিক বলেন মনে করছেন। প্রতিনিধি দলকে লিখিত কপি দেওয়া হয়েছে। তারা ঢাকায় গিয়ে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীকে বিষয়টি অবহিত করবেন।
দাবি না মানা পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে বলেও জানান তারা।
পেট্রোবাংলা প্রতিনিধি দলের আহ্বায়ক পেট্রোবাংলার পরিচালক (প্রশাসন) মোস্তফা কামালের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন, শ্রমিক ও ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তারা কাজ করতে এসেছেন।
স্থায়ী নিয়োগ, বকেয়া বেতন-ভাতাসহ বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের ১৩ দফা ও ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীর ৬ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে শ্রমিকরা গত ১৩ মে সকাল থেকে খনি গেটে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি পালন করে আসছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৮ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৮
জিপি