এখন একেবারেই উল্টা কথা বলা হচ্ছে। গ্যাস একেবারেই নেই।
মঙ্গলবার (১২ জুন) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) গ্যাসের দাম বৃদ্ধির উপর গণশুনানিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বদরুল ইমাম বলেন, যারা এটা ছড়ায় তারা দেশের ক্ষতি করছে। কোনো রকম যাচাই-বাছাই ছাড়াই এ সব কথা বলা হচ্ছে। সমুদ্রে ২৬টি ব্লক, এরমধ্যে মাত্র তিনটিতে কাজ করেছে কনকো ফিলিপস। আর ২২টি ব্লক রহস্যজনক কারণে ফেলে রাখা হয়েছে।
হ্যাঁ এ কথার সঙ্গে একমত, এ মুহূর্তের ঘাটতি মোকাবেলায় তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু কেন এ পরিস্থিতি হলো। বিগত ১০-১৫ বছরে সে অর্থে কোনো কাজ হয়নি। যে কারণে আজকে এ সংকট তৈরি হয়েছে। ঢালাও ভাবে কথা না বলে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে জোর দেওয়ার তাগিদ দেন এ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ।
তিনি বলেন, সিলেট অঞ্চলে অল্প অনুসন্ধানে অনেক গ্যাস পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাসের এ ধারাটি বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। আমাদের অনুসন্ধান বাড়ানো খুবই জরুরি। তার আগে এভাবে গ্যাস সংকটের কথা ঢালাওভাবে প্রচার করা ঠিক হচ্ছে না।
এ সময় কমিশনের সদস্য, পেট্রোবাংলার ও তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকলেও তার কথার কোনো প্রতিবাদ করেন নি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৯ ঘণ্টা, জুন ১২, ২০১৮
এসআই/এসএইচ