শনিবার (০৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, বসুন্ধরায় (আসিসিবি) বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, এ সপ্তাহ পালনের উদ্দেশ্যে হলো- বিদ্যুতের যে বিকাশ হয়েছে তা জনগণের সামনে তুলে ধরা এবং মানুষকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে উৎসাহী করা।
তিনি বলেন, আমরা যতো বেশি কাজ করি, ততো বেশি এনার্জির দরকার হয়। আবার যত বেশি এনার্জি খরচ হয় তো বেশি উৎপাদন হয়। এভাবেই আমাদের কর্মশক্তির বিকাশ ঘটে।
মুহিত বলেন, বিদ্যুৎ নানা ধরনের নতুন কাজের সৃষ্টি করে, দেশের উন্নয়ন হয়। জ্বালানি আমাদের সবার জীবনকে 'টাচ' করে, সমৃদ্ধি আনে। জ্বালানির ব্যবহার আরো বিকশিত হোক।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী বলেন, বাংলাদেশের এ উন্নয়নের পেছনে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের জনগণের বিরল কর্মদক্ষতা ও সক্ষমতা অবদান রেখেছে। এ উন্নয়নে যুবসমাজকে আরো বেশি সম্পৃক্ত করা দরকার বলে তিনি মনে করেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ এখন বিদ্যুতের আওতায় রয়েছে। উৎপাদন সক্ষমতা এখন ২০ হাজার মেগাওয়াট। এছাড়া ৫৩ লাখ সোলার হোম সিস্টেম প্রতিদিন দেশকে আলোকিত করছে। এভাবেই এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস, কয়লা আর এলএনজির সঠিক ব্যবহার দেশকে দিয়েছে নতুন যৌবনের গতি। এ সফলতা মানুষের মধ্যে তুলে ধরার জন্যেই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ পালন করা হয়।
৬ সেপ্টেম্বর সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন দিনব্যাপী এ সপ্তাহের উদ্বোধন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৮
এজেড/এসএইচ