ফাঁকে, আড়লে, গোঁজামিলে যে মিল নামের দত্তাপহারী হয়ে বেঁচে আছি সবাই সেখানে সমস্ত বৃত্তের পরিধি রচনা করলে তার ফাঁকে এমনিই জন্মায় ফাঁক। যে ফাঁক কারোর নয়... যুদ্ধ, আইন, প্রান্তিক ব্যবস্থা যাকে রচনা করেছে তার নাম নো ম্যানস ল্যান্ড।
তুমি করায়ত্ত করবে/আমি ফাঁক বুঝে উড়ে যাব/বাড়তি কোলাজে বাঁধা প্রেক্ষকর মন/সীমান্তের দুই ধারে অন্ধ গুহা /গুহা জুড়ে মানবিক ঢেউ/যারা অধিকার মানে দীর্ঘ শ্বাসে ঘাত নিয়ে মরে/যারা অধিকার মানে না/তারা ছটফটে ঋদ্ধের অনন্ত সুর/তুমি করায়ত্ত করবে/আমি ফাঁক বুঝে উড়ে যাব...
দেশজ সীমা কিম্বা ততোধিক— ওই ফাঁকে গড়ে ওঠা জীবন, গাছ-গাছালি— যেনো স্রোতের মুখে এসে জমা আঁটোসাঁটো পাথর— হ্যাঁ, ওরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়— হ্যাঁ, ওরা নশ্বরের অর্থ জানা জীবন-মৃত্যুবাদী বেহিসেবী— ফকিরজীবনের মতো আসন পাতা সময় ওদের, ঘর ওদের— হ্যাঁ, ওরা প্রেম মেখে শরীরে শরীর মিশিয়ে জন্ম দেয় শিশুর— নামহীন, গোত্রহীন রবিঠাকুরের সেই ফুল— কে করে বিচার সীমানার? আগে সৃষ্টি, উৎস, বীজ, জন্ম— তারপর কাঠামোর হোতা প্লাস্টিক সমাজের দেশ এনেছে বিভাজ্য লালনের কাকবন্ধ্যা নিয়ম বানিয়ে।
শরীর এক গাঢ় ব্যাপ্তি তাকে ধারণ করে শরীরই, সীমানা ঘুরে ঘুরে সীমানার ব্যাপ্তি পড়ে যায়, এই শরীর ক্রমশ বিকশিত হতে হতে সীমানামুখী হয়, আদরে ধার্য হয়, হয় সমাহারে, করে দায় পালনের অভিসার তারপর তাকে নিয়ে রচিত গণ্ডির মাপজোখ শুরু হয়, এতো অবধি শিশুর, এতো অবধি স্বামীর, এত অবধি, অবধি আর শেষ হয় না, যে ফাঁকটুকু থাকে ওরা চামড়ার সমকালীন সমান্তরাল দায়... এই আর্য বা অনার্য বা নামহীন চামড়া প্রাণহীনে শুকিয়ে যেতে গিয়ে মিশছে মাটিতে, পুড়ছে বাতাসে... সমস্ত ব্যাপ্তি যেনো সময় লুন্ঠন করে নিলো, পড়ে রইল জন্মচক্র— মা ক্রিয়া ও মা কুণ্ডলী, যদি বলি নাভি, জন্মতে ক্রিয়াশীল জন্মদাগ, যেখানে সে নিজেই যেনো পৃথিবী, অবশিষ্ট ও শক্তিশালী গঠন নিয়ে স্বকীয়তাকে জয় করেছে, সে নাভি— সে নো ম্যানস ল্যান্ড, এই নাভি যেনো শরীরের নো ম্যানস ল্যান্ড, সে যেনো সমস্ত মাপজোখের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ একটি মীমাংসা জন্মকে বাঁচিয়ে রাখার ও হিসাবের প্রান্তিকতাকে মিথ্যে করার প্রতিবাদ— হ্যাঁ, এই শরীরের শুরু নাভিরজ্জু ধরে, এই শুরুও শেষে গিয়ে শেষ হয় না... অনন্ত হয়ে সমস্ত দাগকে দাগী করে রাখে, আহা এই নাভিজন্ম, ঐহিকের ফাঁক ও জালে শুধু সীমানা আঁকছি, কালীন রূপান্তরের এক মূর্খ যাপন, যেখানে সৃষ্টিই সীমান্তকে স্বীকার করে না সেখানে সীমান্ত কি কিছু নির্ধারণ করতে পারে? অর্থাৎ এ নাভি বার্তার শরীর বলে সে নো ম্যানস ল্যান্ড, অর্থাৎ এ সমস্ত পূর্ণ গোলক পৃথিবী বলে সে নো ম্যানস ল্যান্ড...
যারা প্রথম থেকে হিসেব ছেড়ে ঘাসের চটে ঘুমিয়েছে, যারা বৈধ ছকের চাল জানে না, যারা দানাপানির অধিকার ছেড়ে হাঁটছে— এমন কোনো মানুষ, গাছ, পাখি, পোকা যে ফাঁকে হয়তো বসে আছে সেখানে তারা বিচ্ছিন্ন ও প্রান্তিক কেন হবে? আসলে পুরোটাই নো ম্যনস ল্যান্ড— মানুষ জন্মেছে মানুষের গোঁড়ায়— মানুষ বানিয়েছে মানুষের নিয়ম— মানুষ বুঝেছে মানুষের জীবন— মানুষ বানিয়েছে নিয়মের অনিয়ম— সেই নশ্বর লিলিপুট দেশের লিলিপুট মনের মানুষের নিয়মে নো ম্যানস ল্যান্ডে থাকা মানুষই বিড়ম্বিত, জর্জরিত ও প্রান্তিক বার্তায় পরিচিত... তাই এই মূর্ত প্রান্তিকতাকে সরিয়ে হেঁটে যাব বিমূর্তর ঘরে... যে শক্তিরাজ্যের সীমানা কেউ না বাঁধলেও তার ঘরে অজান্তে রচিত হচ্ছে অজন্তার মতো কোনো গুহাচিত্র, সময়ান্তরে যা ফেটে বেরোবে বা লুকিয়ে লুকিয়ে হা্রিয়ে যাবে কিম্বা বিরতিপর্বে খুঁজে নেবে পথরেখা, হ্যাঁ যেমন নদী পরিকল্পনাহীন ভাবে শুধু স্রোতের লালিমায় নিজস্ব গতি, বাঁক আর বিরতিপর্ব নিজেই রচনা করে তেমনি মনের নো ম্যানস ল্যান্ড নিজেই বিরচিত হতে থাকে।
ভালোলাগা, ভালোবাসা, অর্জন, অধিকার সমস্ত সচেতন শেকল একটা নৈশপর্দা বিদারকের মতো সীমানার বাইরে নিজেই বেড়ে ওঠে অনর্গল, বৈধতার বাইরে বেরোলে সে অবৈধ... এই অবৈধ পবিত্রতায় হয়তো গড়ে ওঠে মুক্তির মন— মুক্তির নো ম্যানস ল্যান্ড।
যেমন সমস্ত বৃত্ত গঠনের গঠিত তাগিদকে ছিন্ন করে ফাঁকে ফাঁকে জাগিয়ে তোলে জায়গা— যে কারোর অধীনস্থ নয়— সে মনের মালিক ও সেই জায়গার কেউ নয়— সেই নো ম্যানস ল্যান্ড যেখানে প্রান্তিকই প্রান্তিকতাকে রক্ষা করে...
“তোমার ঘরে বসত করে কয়জনা মন জানো না” — কেন জানে না মন? কারণ, এই গোটা মনের চত্বরই নো ম্যানস ল্যান্ড...
এর এখানে তার কোনো প্রতিষ্ঠা সূত্রের প্রয়োজন নেই... এই ঘরের বাইরে যে প্রান্তিক এসে বসে সেই রাজা সেই ফকির... তার রাহাজানির গায়ে প্রান্তিকের তকমা লাগে না— কিত-কিত খেলতে খেলতে সেই সমস্ত দেশের ক্ষ্যাপা রাজত্ব গুলে খায়— তাই শিল্পী আসে— শিল্পীর শহর গড়ে ওঠে— গড়ে ওঠে নো ম্যানস ল্যান্ড থেকে ম্যানস ল্যান্ড— জোয়ারে লুটিয়ে লু খেয়ে ধসের সঙ্গে সঙ্গম করে মাটিতে, বিছানায় নয়, তাই অবৈধ প্রেমের পুরুষ-নারী ভেঙে দেয় কংক্রিটের খেলাঘর— জ্যোৎস্না রাতে হিসেব রসাতলে ঢুকিয়ে ক্যাবলা হয়ে পাগল হয়ে পৃথিবী রস শোষে— সবচেয়ে বড় বোধের সামনে দাঁড়িয়ে চালাক ক্যাবলাদের দেখে...
হ্যাঁ, এই মন সবচেয়ে বড় নো ম্যানস ল্যান্ড— সে যেনো বলছে...
“ফুটো চালের পিঠ দিয়ে ঢুকছে কাকের আকুতি/আমি ভস্ম হই না—/আমি তিনদিন বিরতিপর্বের নারীশরীর নয়—/মুহূর্ত বেগে খসে পড়ে অজস্র পুচ্ছের মালিকও নয়—/আমি তৃতীয় সত্তাকে লালন করে কোনো মিশেল বানাতে জানি না/আদি থেকে অন্ত অবধি আমি একটি চারণক্ষেত্র অবাধ
/ক্রমশ ঢুকে, কুঁচকে, অগ্ন্যুৎপাতে, কম্পনে পরিবর্তিত—/ওরা আমার পিঠে চড়েছে কেবল— /সর্বত্র আমারই পিঠ—/পিঠের কোনো দ্রাঘিমা নেই /আমি শূন্যতায় সবচেয়ে রাজকীয়, ইতর ও বন্ধনহীন /অনন্তের প্রেক্ষক হয়ে লুটিয়ে আছি— জরিপহীন পথরেখা— /এ অবিনশ্বর ফাঁকে বেড়ে ওঠা ফাঁকির গভীরতা— নো ম্যানস ল্যান্ড ...
কাচ আর ইটে মাঞ্জা/কাচা কাচা উড়ানে যোগকলা /পশ্চিমে নাশকতা পূর্বে শামিয়ানা/অজস্র উলঙ্গ শিশু অশোক চক্র জানে /অজস্র উলঙ্গ শিশু পতাকা হাতে /চাল ভিক্ষা করতে শেখে...
১৯৪৬ সাল ব্রিটেনের লেবার গভর্নমেন্ট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ক্ষমতা কমে আসায় তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট অ্যাটলির সমর্থনে ব্রিটিশ-ইন্ডিয়াকে স্বাধীনতা দেওয়ার সিদ্ধান্তে আসে। দেশ স্বাধীন হয়... খাতাপত্রে ১৯৪৭ সালে ১৫ আগস্ট, যা আয়তনে, মানচিত্রে, চুক্তিতে কোথায় বিতর্কমুক্ত নয়।
CIS (COMMONWEALTH OF INDEPENDENT STATES) ১৯৩১ সালে সংগঠিত হয়, যা প্রারম্ভিকভাবে “ব্রিটিশ কমনওয়েলথ” নামে পরিচিত এবং তখন এর সদস্য দেশগুলি ছিলো- ইউনাইটেড কিংডম, কানাডা, সাউথ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড ও নিউফাউন্ডল্যান্ড। যদিও কমনওয়েলথ নেশনে ৫৩টি দেশ ছিলো, পরে কিছু অন্তর্ভুক্ত হয় এবং আরও কিছু এর আয়ত্ত থেকে সরেও আসে। বর্তমানে যে সমস্ত রাজ্য কমনওয়েলথ নেশনের মধ্যে পড়ে তা হলো- ইউরোপের তিনটি, নর্থ আমেরিকার ১২টি, সাউথ আমেরিকার ১টি, ১৮টি আফ্রিকার, ৮টি এশিয়ার, ১১টি ওশেনিয়ার— যার বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা হলো প্রায় ২.২ বিলিয়ন। এর মধ্যে থেকে প্রায় ১.২১ বিলিয়ন মানুষই এশিয়ার ভারতবর্ষ অন্তর্ভুক্ত। এই যে কমনওয়েলথ চুক্তিতে আবদ্ধ দেশ এরা বেশীরভাগই ব্রিটিশ অধিকৃত ছিলো, স্বাধীনতার পর এরা এই সদস্যপদ নেয়। এগুলি প্রায় কলোনিয়াল শাসনের মতো হয়ে আছে... বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক দায় যাতে দেশ উন্নত হতে পারেনি স্বনির্ভর হতে পারেনি তার জন্য কোথায় এই ডেমোক্রেসি, মানবাধিকার সরকার, স্বাধীন ব্যবসারীতি, আইনের নিয়ম ইত্যাদি আরও কিছু দৃশ্যমান চুক্তির আড়ালে দেশ কোথায় যেনো পরাধীন... এই সংগঠনের মাধ্যমে কোথায় যেনো জাতীয় রাশ কলোনির আকার নিয়ে দড়ি টানাটানির মতো, যাতে স্বকীয়তা নিঃসন্দেহে খর্ব হয়েছে। আমদানি-রফতানি, বিশেষত কূট সাম্প্রদায়িকতা এগুলো কোনোভাবেই কোনো সুস্থ স্বাধীন দেশের বৈশিষ্ট্য নয়...
স্বাধীনতা— সার্বভৌমত্ব, একটা ধারারেখ প্রত্যক্ষ গতি— যা অসেচনকদের কাছে জলের বাষ্পীভবনের মতো। কোনো রাজনৈতিক সূত্রে আসছি না, আসলে এখন প্রত্যেকটা দিন একমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ার মতো হুজুগের সুখ— অবশ্যই আমরা স্বাধীন। প্রশ্ন হচ্ছে কী রকমের স্বাধীন! উট যেমন কাটাফলের রক্তকে স্বাদ ভাবে কিম্বা জলের ওপর সান্দ্রতা মেনে নেওয়া মশার মতো নয় তো! জলের তলাটা সম্পর্কে জানি না বলে হুটহাট ডুবুরি ঢুকিয়ে দিচ্ছি... যেখানে অক্সিজেনের কথা ভাবতে গিয়ে অতলান্ত গভীরতার সঙ্গে নকল স্বাধীনজীবীর মতো বাক্স-প্যাঁটরা সাজাচ্ছি— কোনো এক জায়গায় কবিতার নাম লিখে ফেলছি “নো ম্যানস ল্যান্ড” — এটা পাচকরসের সহজাত ক্রিয়া হয়ে যাচ্ছে অজান্তেই... অথচ তারা বজায় রেখেছে স্বকীয়তা, ইংরেজিটা তো ব্র্যান্ড হয়েই গেছে। “মানে যার দ্বারা ধর্ষণ হোলো, যাকে জেলের ঘানি টানালাম, তাকেই যদি অন্ধকারের পুরুষকার বলে মেনে নিই” — ব্যাপারটা সেরকম দাঁড়ায়। যারা শরণার্থী হতে গিয়ে চোর হয়ে যায় তাদের হুঙ্কার লেপটে গেছে— ব্যাপারটা খারাপ কিনা বা তা ক্ষতিকারক কিনা সেটা আলাদা ও বিতর্কিত বিষয়, উন্নত যাপনই যদি মূল বিষয় হয় তাহলে তা আলাদা— তবু তা কতোটা সার্থক সেটা দায়ের প্রশ্নচিহ্ন! যদি স্বতন্ত্র একক গরিমার বিষয় হয় তবে নির্ধারিতভাবে লুণ্ঠিত তা! এই হুজুগটা একই ‘এরা’য় বসে কোলাপসিবল পরধীনতার > স্বাধীনতার অতিপ্রাকৃত ইঙ্গিতের মতো। আসলে ক্ষতিটা এখানে হচ্ছে যেখানে আমরা জানিই না আমরা নিজেদের নিয়ে কী করছি কিম্বা কী চাইছি! যার মূলে কীটনাশকের অপক্রিয়া শুরু হয়ে যায় তার মাথায় সার ঢালাটা হাস্যকর! অজান্তে যে ‘সিক্রেট সোসাইটি’র খাদ্যশৃঙ্খল তৈরি হয়েছে সেখানে সব কিছু মাইসেলির মতো অন্ত্রের সামনে দাঁড়িয়ে— আমরাও তাই। একে ওকে খাবলাতে খাবলাতে দল তৈরি হচ্ছে— ছোঁয়াচে। কোনো প্রধান মন্ত্রক সর্বজনীন হচ্ছে না! ঘরের মধ্যেখানে পাখা চললে মাঝখানে আর ফু-এর প্রয়োজন হয় না কিন্তু কোণে কোণে ময়লারা স্তরীভূত হতে শিখে যায়। হয়তো অনেকে ময়লা অপসারণের কথা ভেবেছেন তাৎক্ষণিক দৃশ্যমান স্বাধীনতায়... কিন্তু ওই যে গুপ্ত সমাজ যা ফাঁকা মাঠ পেয়ে মেটে গোল দেওয়ার জন্য কেন্দ্রে আসে আর ধারাবাহিকতায় জমে ওঠে পরাধীনতার অদৃশ্য পুরু ময়লা...
আসলে এই যে মহাবোধের বিকিরণ চারিদিকে তার মূলে যে বিভক্তির আলো ঘুরে ফিরে আসে। সেখানে সবচেয়ে বড় সত্যি হলো এই গোটা পৃথিবী আসলে কারও নয়। আসলে এ সেই যীশুর পৃথিবী, এই সেই কৃষ্ণের পৃথিবী, এই সেই আল্লাহর পৃথিবী। আসলে এই গোটা ভূমি শুধু পৃথিবীরই। আসলে প্রত্যেকটি স্বাধীনমুহূর্ত আসলে এক বিরাট স্বাধীনতার অংশ। আমরা আসলেই স্বাধীন দেশের নয়। স্বাধীন পৃথিবীর স্বাধীন মানুষ!
“হঠাৎ কখনো যদি বোকা হয়ে যায় কেউ, সে তো নিজেই/বুঝতে পারে না সেটা। যদি বুঝতই তাহলে তো বুঝদারই/বলা যেত তাকে। তাই যদি, তবে/তুমিও যে বোকা নও কীভাবে তা বুঝলে বলো তো?” (বোঝা/শঙ্খ ঘোষ)
—আমাদের অবস্থাটা এখন ঠিক এই কবিতার মতো! এর থেকে উদ্ধারের পথ আমাদের মনেই জমে আছে, শুধু শুদ্ধীকরণের পালা!
বাংলাদেশ সময়: ১১২৮ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১৭
এসএনএস