নতুন প্রজন্মের সামনে বাঙালির হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তুলে ধরার লক্ষ্যেই এ আসরের আয়োজন বলে জানিয়েছে আয়োজক কমিটি।
রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এবারের আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরেন সংস্থার সভাপতি তপন মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সাজেদ আকবর।
উদ্বোধনী আলোচনার পর থাকবে আবৃত্তি ও সংগীতানুষ্ঠান। সন্ধ্যায় মঞ্চস্থ হবে লোক নাট্যদলের নাটক ‘রথযাত্রা’। উৎসবের দ্বিতীয় দিন মীনু হকের পরিবেশনায় পল্লবী ড্যান্স সেন্টার পরিবেশন করবে ‘বিস্ময়ে জাগে প্রাণ’ নৃত্যালেখ্য।
তৃতীয় দিন সম্মাননা জানানো হবে বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম ও যন্ত্রসংগীত শিল্পী দৌলতুর রহমানকে। এদিন অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দ সৈনিক সুজেয় শ্যাম। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) উৎসবের চতুর্থ ও শেষদিন রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করবেন ভারতের শিল্পী শ্রাবণী সেন, সুদেষ্ণা স্যান্যাল রুদ্র ও বিশ্বরূপ রুদ্র।
এবারের উৎসব উৎসর্গ করা হয়েছে সদ্যপ্রয়াত মেয়র আনিসুল হক, নায়করাজ রাজ্জাক, সংগীতজ্ঞ সুধীন দাশ, অধ্যাপক-গবেষক করুণাময় গোস্বামী, শিল্পী আবদুল জব্বার, আবৃত্তিশিল্পী কাজী আরিফ, কণ্ঠশিল্পী বারী সিদ্দিকী, শিল্পী লাকী আখন্দ, অভিনেতা নাজমুল হুদা বাচ্চু ও নৃত্যজন রাহিজা খানম ঝুনুকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৭
এইচএমএস/জেডএস