বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের অষ্টম তলায় অবস্থিত বাতিঘর ঢাকা’র লাইব্রেরিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বাতিঘরের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রায় পাঁচ হাজার বর্গফুটের জায়গায় আধুনিক এই বইয়ের সুপার স্টোর গড়ে তোলা হয়েছে।
বাতিঘর ঢাকাতে থাকছে প্রায় শতাধিক বিষয়ের ১০ হাজার লেখক ও এক হাজার দেশি-বিদেশি প্রকাশনা সংস্থার লক্ষাধিক বইয়ের বিষয়ভিত্তিক বৈচিত্র্যপূর্ণ সংগ্রহ।
এছাড়া বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সঙ্গে এ যৌথ উদ্যোগে থাকছে সংরক্ষিত প্রকাশক কর্নার, শিশু-কিশোর কর্নার, লিটল ম্যাগাজিন ও সাহিত্য সাময়িকী কর্নার এবং ক্যাফে।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, এতো সুন্দর বইয়ের একটি দোকান আমি খুব কম দেখেছি। সুন্দর ও নিপুণভাবে তৈরি করা হয়েছে এটি। চট্টগ্রামে বাতিঘর সফলে হয়েছে, পাঠকদের চাহিদা মিটেছে। ঢাকার বাতিঘরও সফল হবে, এর কারণ হল- আজকে বাঙালি যে বই খুঁজছে তা এখানে রয়েছে।
তিনি বলেন, ব্যবসা হোক বা না হোক তা চিন্তার বিষয় নয়। আমরা বড় একটি স্বপ্ন নিয়ে বড় একটি কাজে হাত দিয়েছি। বই পড়ার কালচারটি সারা দেশে আমাদের নিয়ে যেতে হবে। আমাদের আরও বেশি বেশি ভালো কাজ করতে হবে। বাংলাদেশে ভালো কাজের খুব অভাব।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন, বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম ও বাতিঘরের কর্ণধার দীপঙ্কর দাশ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৭
এমএসি/এমজেএফ