এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (৫ জুলাই) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।
সভায় জানানো হয়, দেশব্যাপী এ সাংস্কৃতিক উৎসবে স্থানীয় শিল্পীদের রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল গীতি, আধুনিক গান, দেশাত্ববোধক গান, কবিতা আবৃত্তি, একক অভিনয়, পল্লীগীতি, লালনগীতি, লোকগীতি, আঞ্চলিক গান, জারি-সারি, মুর্শিদী গান ইত্যাদি পরিবেশিত হবে। এছাড়া স্থানীয় সংস্কৃতিকে প্রতিনিধিত্ব করে এমন বিষয়ও ফুটিয়ে তোলা হবে উৎসবে।
এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে সরকারের জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডের ওপর নির্মিত বিভিন্ন ভিডিও, তথ্যচিত্র ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ভিডিও এবং তথ্যচিত্র প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রদর্শিত হবে। এ উৎসবের প্রচার কার্যক্রমে
সহযোগিতা করবে তথ্য মন্ত্রণালয়ের গণযোগাযোগ অধিদফতর।
সভায় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, অতিরিক্ত
সচিব মসিউর রহমান, রোকসানা মালেক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক
লিয়াকত আলী লাকী, গণগ্রন্থাগার অধিদফতরের মহাপরিচালক আশীষ কুমার সরকার, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক আলতাফ হোসেন, গণযোগাযোগ অধিদফতরের পরিচালক শাহেনুর মিয়া, জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধিরা, জেলা কালচারাল অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০১৮
এইচএমএস/এসআরএস