বহির্গমনের পথে যাত্রীদের সুবিধার্থে বিমানবন্দরে চেক-ইন কাউন্টারে বোর্ডিং পাশ ইস্যু করার পর কম্পিউটারাইজড ডিপারচার কার্ড দিচ্ছে এই বেসরকারি সংস্থাটি। যাতে যাত্রীর নাম, জন্ম তারিখ, পাসপোর্ট নম্বর, ইস্যু এবং মেয়াদ শেষের তারিখ, ফ্লাইট নম্বরসহ অন্যান্য জরুরি তথ্য কম্পিউটারাইজড ডিপারচার কার্ডে লেখা থাকছে।
এই আধুনিক সেবার ফলে যাত্রীদের আগের মতো হাতে লেখার প্রয়োজন পড়ছে না। বেঁচে যাচ্ছে সময়ও।
ইউএস-বাংলা এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, সরকারি কিংবা বেসরকারি উদ্যেগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ জনশক্তি রফতানি করে । যার একটি বড় অংশই স্বশিক্ষিত বা অল্প শিক্ষিত। যাত্রীদের বেশির ভাগই প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম হয়ে বিদেশ যাত্রার সময়ে বহির্গমন কার্ড পূরণ করার মতো একটি অতিরিক্ত ঝামেলায় পড়েন। সঠিকভাবে এই কার্ড পূরণ করা না হলে ইমিগ্রেশন জটিলতায় পড়ার শঙ্কা থাকে। এই বিড়ম্বনা এড়ানোর জন্য বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ওয়েজ আর্নারস ডেস্কের পাশাপাশি কম্পিউটারাইজড ডিপারচার কার্ড সার্ভিস চালু করলো। যা ইতোমধ্যে যাত্রী সাধারণের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ সৃষ্টি করেছে।
এ ধরনের উদ্যোগ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের যাত্রীসেবার মানকে আরও সমৃদ্ধ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, মার্চ ০৪, ২০১৭
আইএ