রোববার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সঙ্গে ঢাকায় কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনোইত প্রিফন্টেইনের বৈঠকে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
পরে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, টরেন্টো থেকে প্রতিদিন বেশ কিছু ফ্লাইট নিউইয়র্কের উদ্দেশে ছেড়ে যায়, ঢাকা-নিউইয়র্ক ফ্লাইট চালু না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের যাত্রীরা টরন্টো গিয়ে সেখান থেকে নিউইয়র্ক পর্যন্ত যেতে পারবেন। এর জন্য কানাডার সাথে প্রয়োজনীয় এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট বা চুক্তি এরইমধ্যে সই হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সাক্ষাতে রোহিঙ্গা সংকটের ব্যাপারে বিশ্ব সম্প্রদায়ের আরও জোরালো ভূমিকার প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন মন্ত্রী। জবাবে হাইকমিশনার বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ যে মানবিক আচরণ করেছে তা বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে প্রশংসিত হয়েছে। কানাডা দৃঢ়ভাবে বলেছে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত নিতে হবে।
এ ব্যাপারে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে কানাডা একজন বিশেষ দূত নিয়োগ করেছে জানিয়ে হাইকমিশনার বলেন, কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী এ ব্যপারে কঠোর বিবৃতি দিয়ে মিয়ানমারকে সতর্ক করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৭
এইচএ/