জাভেদ মাসুদ মিল্টন অভিযোগ করে বলেন, ‘স্থানীয় ইউপি মেম্বর লিটনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের লোকজন শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে নির্বাচনী অফিসে হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়। আবার দুপুরের দিকে বামন্দী আঞ্চলিক নির্বাচনী অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কর্মীরা আমার নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন অফিস ভাঙচুর ও পুড়িয়ে দিয়েছে। পুলিশের কাছে এর প্রতিকার চাওয়া যাচ্ছে না। রিটার্নিং অফিসারকে বলেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না। ’
স্থানীয় বিএনপি কর্মী আশরাফু জানান, ‘সকালের দিকে লিটন মেম্বরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কর্মীরা অফিস ভাঙচুর করে। ’
তবে অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ইউপি সদস্য লিটন হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমার নেতৃত্বে নয়, কে বা কারা হামলা করেছে আমি তা জানি না। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৮
জিপি