ঢাকা: নির্মাণসামগ্রীর দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই ২০২৩–২৪ অর্থবছরে আমদানি পর্যায়ে সিমেন্ট উৎপাদনের কাঁচামাল ক্লিংকার প্রতি টনের সুনির্দিষ্ট শুল্ক ২০০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বাজারে সিমেন্টের দাম বৃদ্ধি পেতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) বিকেল ৩ টায় জাতীয় সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। এটি স্বাধীন বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট।
বর্তমানে আমদানি পর্যায়ে প্রতি টন ক্লিংকারের জন্য ৫০০ টাকা শুল্ক দেন সিমেন্ট উৎপাদনকারীরা। এছাড়া বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা টনপ্রতি শুল্ক পরিশোধ করেন ৭৫০ টাকা।
প্রস্তাবিত বাজেটে সিমেন্ট উৎপাদনকারীদের জন্য ২০০ টাকা বাড়িয়ে শুল্ক ৭০০ এবং আমদানিকারকদের জন্য ৯৫০ টাকা করা হয়েছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ২০১২-১৩ অর্থবছর থেকে ক্লিংকার আমদানির ক্ষেত্রে করহার অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে সিমেন্ট উৎপাদনে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। পণ্যটির আমদানি শুল্ক যৌক্তিকীকরণ এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির স্বার্থে এই খাতে কর বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৭ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০২৩
এইচএমএস/এমএইচএ