প্রস্তাবিত এই ব্যয় বিদায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেশি। বৃহস্পতিবার (৭ জুন) দুপুর পৌনে একটার দিকে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
এরপর বাজেট বক্তৃতা শুরু করেন অর্থমন্ত্রী। এ সময় দ্বিতীয় পদ্মাসেতুর মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া অংশে দ্বিতীয় পদ্মাসেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ফিজিবিলিটি স্ট্যাডির কাজও শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতে এই রুট দিয়ে দ্বিতীয় পদ্মাসেতু নির্মিত হবে।
তবে বাজেটে দ্বিতীয় পদ্মাসেতুর জন্য নির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা হয়নি।
বাজেট বক্তব্যে মুহিত বলেন, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ অর্ধেকের বেশি হয়েছে। ভবিষ্যতে দ্বিতীয় পদ্মাসেতু নির্মাণ করবে সরকার। দ্বিতীয় পদ্মাসেতুতে অর্থায়ন করছে এডিবি। এই সেতু নির্মাণে ৫ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।
এছাড়া দ্বিতীয় কাঁচপুর, দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় গোমতী সেতুর কাজ চলমান আছে বলে জানান তিনি।
সেতু ও টানেল নির্মাণের প্রসঙ্গ টেনে অর্থমন্ত্রী বলেন, নবম (বগা সেতু), দশম (মোংলা সেতু) ও একাদশ (ঝপঝপিয়া) সেতুতে অর্থায়ন করছে চীন। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলেছে। আশা করা যাচ্ছে ২০২২ সালে দেশের প্রথম টানেল নির্মাণ সম্পন্ন হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৩ ঘণ্টা, জুন ০৭, ২০১৮
এমআইএস/এমএ