বৃহস্পতিবার (৭ জুন) জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট উত্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী এ সুপারিশ করেন। এছাড়া ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামালের ক্ষেত্রে বর্তমানের সামগ্রিক করের প্রায় অর্ধেক কমানোর প্রস্তাবও রেখেছেন তিনি।
মুহিত বলেন, বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প বর্তমানে বিশ্বমানে পৌঁছে গেছে। বর্তমানে বিশ্বের ১৬০টি দেশে বাংলাদেশের ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে। প্রচুর সম্ভাবনাময় এই খাতকে আরও বিকশিত করার জন্য এই শিল্পে ব্যবহৃত বেশ কিছু কাঁচামালে শুল্ক রেয়াত সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করছি। এখানে উল্লেখ্য, এসব কাঁচামালের মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধক ওষুধের কাঁচামালও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ওষুধের বেশ কিছু সক্রিয় কাঁচামাল (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রেডিয়েন্ট, এপিআই) বর্তমানে দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। এপিআই উৎপাদনে প্রয়োজনীয় রাসায়নিক উপকরণে শুল্ক রেয়াত সুবিধা প্রদানের প্রস্তাব করছি।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৩ ঘণ্টা, জুন ০৭, ২০১৮
এমএএম/এইচএ