বুধবার (২৭ জুন) দুপুরে কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সৈয়দ শামসুল হক মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন গণকমিটির সভাপতি লাইলী বেগম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার রায়, সহ-সভাপতি আব্দুস শহীদ চৌধুরী, উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চাষি নুরন্নবী সরকার প্রমুখ।
পিছিয়ে পড়া কুড়িগ্রামের উন্নয়নে দাবিগুলো সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন গণকমিটির অর্থ সম্পাদক মোয়াচ্ছেল হোসেন। এতে কুড়িগ্রামের উন্নয়নে বিশেষ বাজেট বরাদ্দ চেয়ে ১৩টি দাবি তুলে ধরা হয় । দাবিগুলো হলো-
১. বালাসিঘাট টানেলের সঙ্গে কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলাকে সম্পৃক্ত করা।
২. চিলমারী-সুন্দরগঞ্জ তিস্তা সেতুতে রেলপথ যুক্ত করা।
৩. চিলমারী-ঢাকা রুটে আন্তঃনগর ট্রেন ভাওয়াইয়া এক্সপ্রেস চালু করা।
৪. একাধিক অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু করা
৫. নবায়নযোগ্য ৫০০ মেট্রিক ক্ষমতা সম্পন্ন সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা
৬. সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের নামে বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা।
৭. মাছ, পাখি, প্রাণ ও জমি রক্ষায় স্থানীয় ও জাতীয় বালু দস্যুদের হটানো এবং ব্রহ্মপুত্রে খনিজ ভিত্তিক শিল্পায়ন।
৮. রৌমারীকে মুক্তাঞ্চল হিসেবে গেজেট প্রকাশ।
৯. ভাঙন থেকে রক্ষা ও গ্যাস পাইপ-রেললাইন সম্প্রসারণ।
১০. কুড়িগ্রাম থেকে সোনাহাট স্থলবন্দর পর্যন্ত রেল সংযোগ।
১১. চিলমারী টু রৌমারী ও রাজিবপুর ফেরি সংযোগ চালু।
১২. লালমনিরহাট বিমানবন্দর পুনরায় চালুকরা।
১৩. মধ্যস্বত্বভোগীদের হাত থেকে গরীব কৃষকদের রক্ষা করা এবং কুড়িগ্রাম জেলার জন্য বিশেষ বাজেট চালু করা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৮
এফইএস/এনএইচটি