ফিচার
চলমান সমাজ ব্যবস্থায় বাবাকে একটি কঠিন মুখোশ পরিয়ে রেখেছে। সেখানে আবেগের প্রকাশ করাটা যেন পুরুষের দুর্বলতা। এখানে সন্তানকে জড়িয়ে
তবে ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
পলাশীর বিপর্যয়ের পর পরই সিরাজের পরিবার ও অনুগতদের প্রতি নেমে আসে চরম নির্যাতনের নিষ্ঠুর আঘাত। চলতে থাকে হত্যা, গুপ্তহত্যা, আটকের
গ্রামে বা মফস্বলের গাছে গাছে বাদুড়ের দেখা মিললেও ইট-পাথরের নগরে সত্যিই তার দেখা মেলা ভার। ঢাকা নগরের যে ক’টি উদ্যান আছে তাতে দেখা
তারা আলো জ্বালাচ্ছেন জীবনের জন্য। এক কথায় বললে, এই আলো হাসপাতালে বেডে শুয়ে থাকা অসুস্থ বাচ্চাদের জন্য। শহরের বাসিন্দা
আজ থেকে বহু বছর আগে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে ৫৩ কি:মি দূরে সিপাহীজলা জেলার মেলাঘর রুদ্রসাগরে নির্মাণ করা হয় এক অনন্য
পৃথিবীর চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে মানুষ সেখানে পৌঁছেছে সত্যি কিন্তু যে একবার গিয়েছে সে দ্বিতীয়বার সেখানে যাওয়ার নাম করবেন না, এটুকু বাজি
১৭৫৭ সালের জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে (৫ জুন) চুক্তি স্বাক্ষরের পর কলকাতাস্থ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শীর্ষ সংস্থা সিলেক্ট কমিটি
বিখ্যাত পর্তুগিজ ঐতিহাসিক বাকসার পলাশীর যুদ্ধকে যুদ্ধের জন্য নয়, বরং পরবর্তী-তাৎপর্য ও গুরুত্বের দিক থেকে পৃথিবীর সেরা যুদ্ধগুলোর
এখন রাজধানীতে বৃষ্টি মানে রোমান্টিক বা ভালো লাগার কিছু নয়। বৃষ্টি মানেই এখন রাজধানীবাসীর কাছে অভিশাপের আরেক নাম। নগরীতে বৃষ্টি
একদা গ্রামে যথা ছিলো বাস- এই আষাঢ়ের দিনগুলোয় তখন কেটেছে দুরন্ত শৈশব। আষাঢ় মানেই ঘরের টিনের চালে বৃষ্টি রিমঝিম। সে বৃষ্টি দিনের
১৭৫৭ সালের জানুয়ারি মাসে নবাব ও ইংরেজের মধ্যে আলীনগরে সন্ধি স্বাক্ষরিত হলেও শুরু থেকেই সন্ধির শর্তাবলি অমান্য করে পরিস্থিতি
দড়ি বা কোনোরকম সেফটি গিয়ার (ক্লাইম্বিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসিপত্র) ছাড়াই তিন হাজার ফুটেরও বেশি উঁচু পাহাড় জয় করলেন তিনি। তাও আবার
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
তবে গত দুই দিনের প্রচণ্ড বর্ষণ নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে রাজধানীবাসীর ভোগান্তিতে।রাজধানীর অধিকাংশ রাস্তায় এখন বৃষ্টির পানির কারণে
হকার নজরুল ঈষৎ হেসে উত্তর দিলেন, ‘আরে ভাই, রুমালের কাজ কি টিস্যু দিয়ে হয়?’ বোঝা যাচ্ছিলো বাসের মধ্যে ঘরমুখো মানুষে মানুষে ঠাসা,
ইতিহাস গবেষকরা মনে করেন, ১৬৫০-এর দশকে বিদেশি ইংরেজ বেনিয়া-বণিকেরা যখন বাংলায় ব্যবসার নামে প্রথম স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে, তখনই
আমাদের খালি চোখে পৃথিবীর আকাশ, নদী, সমুদ্র, পাহাড়-পর্বত খুব বিশাল মনে হলেও— এ অনন্ত নক্ষত্রবীথির মাঝে তা অতি অতি নগণ্য! মহাশূন্য
ভারতবর্ষের সমুদ্র উপকূলে পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতকে ইউরোপের বিভিন্ন শক্তি ঘুরঘুর করেছে। মাদ্রাজ, বাংলা দিয়ে সম্পদশালী উপমহাদেশের মাটিতে
এতো গেলো আভ্যন্তরীণ সমস্যা। পৃথিবীর বাইরে, মানে সৌরমণ্ডলেও এর দিকে ধেয়ে আসা বিপদের শেষ নেই। অতি সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন কিছু
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন