ফিচার
আমি খুব এক্সিলেন্ট শিক্ষার্থী নই, আবার খুব খারাপও নই। আমি বিশেষ কোনো প্রতিভা কিংবা মেধায় বিশ্বাসী নই। আমি বিশ্বাস করি, যে যে রকম
তেমনি একজন মায়ের কাছেও সন্তানের মুখ থেকে ‘মা’ ডাক শোনাটি সবচেয়ে ভালোলাগার মুহূর্ত। ‘মা’ শব্দটির সঙ্গে মিশে আছে মায়া-মমতা ও
কবি কাজী নজরুলের কয়েকটি লাইন মনে করিয়ে দেয়; ‘মা’ শব্দটির গভীরতা।পৃথিবীর সবচেয়ে অনুভূতি নিংড়ানো মধুর শব্দ ‘মা’। যে শব্দে
সোনালি বোরু ধান কাটার দৃশ্য ফুটে উঠছে বাংলানিউজের স্টাফ ফটো করসপন্ডেন্ট আনোয়ার হোসেন রানার ক্যামেরায়। ছবিগুলো তুলা হয়েছে
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
তবে কর্মব্যস্ত অনেককেই থামতে বাধ্য করছে হাতের সুন্দর লেখা দিয়ে জীবন সংগ্রামের কথা লিখে যাওয়া প্রতিবন্ধী শরীফ। মানুষের সহায়তা পেতে
কদমতলী থেকে ডান দিকে দোহার-নবাবগঞ্জ সড়কের কালিন্দি নেকরোজবাগ। এই এলাকার একটু ভেতরে গেলে মুসলিমাবাদ। সারাদেশে রঙিন ওড়নার যে মায়া
‘আরব্য রজনী’ বা ‘আলিফ লায়লা’র আখ্যানের টানে রোমাঞ্চিত বিশ্বব্যাপী মানুষ বোগদাদ, দামেস্ক নগরীর নাম জেনেছেন। প্রাচীনকালে
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
তার বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমেই ভারতবর্ষে কোম্পানি শাসন শুরু হয় এবং তার মাধ্যমেই এ উপমহাদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিস্তারের পথ প্রশস্ত
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
কিন্তু এই পান্থকুঞ্জে এখন ক্লান্ত পথিকের আশ্রয়-বিনোদন দূরে থাক, খানিক দাঁড়ানোই দায়। দখল ও অব্যবস্থাপনার কারণে এবং ময়লা-আবর্জনা
আলীবর্দীর সময়ে মাহতাব চাঁদ নামের এক বিশেষ ক্ষমতাধর ব্যক্তি এই উপাধি লাভ করেন। ইতিহাসে তিনি জগৎশেঠ নামেই পরিচিত। আলীবর্দী ও
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
কেনো? কারণ যানজট!… কারণ রাস্তা-ঘাট! কারণ গিজগিজ করা এর মানুষগুলো। তার মাঝেও এই শহরের এখানে ওখানে গাছ-গাছালি কম নেই। সেসব
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের নওদাবাস গ্রামে রাশেদুল ও আসমা দম্পতির তৈরি বাড়িটি দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে।
শেষ বয়সে নিজের হাতে নিজের নামটি লেখার সুযোগ করে দিয়েছে স্বেচ্চাসেবী সংগঠন পথের পাঠশালার সাক্ষরতা অভিযান প্রকল্প ‘আঁই টি সই করি
রাজধানীর এমন বৈরী পরিবেশে প্রশান্তির ডালা মেলে দিয়েছে কৃষ্ণচূড়ার আগুন রঙ। শহরের আকাশে ‘কৃষ্ণচূড়া ভরা যৌবন’ দেখে
এখন আর এগুলোকে খাল না বলাই ভালো। খিলগাঁও-বাসাবোর খালগুলো এখন ময়লার ডাস্টবিন। যে কেউ দেখলেই মনে হবে এটা একটা বড় স্যুয়ারেজ লাইন অথবা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন