ফিচার
সবার নজর অসীম আকাশে। লাল, নীল, সাদা আর হলুদ রাঙা কাগুজে ঘুড়ি সেখানে যেন ভাসছে দুলে দুলে। ছোট-বড় নাটাই হাতে পাড়ায় পাড়ায় ভাগ হয়ে চলছে
বিগত কতগুলো বছর ধরে আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে, এ পরিশ্রমে শিক্ষক-শিক্ষকা, বাবা-মা সবাই অংশীদার। স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছিলো
অভিভাবকদের বিশ্বাস, তাদের স্বপ্ন আমাকে যুগিয়েছে প্রেরণা, শক্তি, মনোবল। শুধু তারাই নয় আমার পাশে আরও একজন থেকে সবসময় আমাকে এগিয়ে চলার
কিন্তু অন্য কিছু কথা নিজেকে অবাকও করছে। কিছুদিন আগের ঘটনা। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছুদিন পর মনে হয়েছিল আমি জিপিএ-৫ পাবো
পরীক্ষা নিয়ে সবাই কিছুটা ভয়ে থাকে তবুও মনে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস ছিলো আমার। ভালো কিছু করার জন্য মনে অদম্য ইচ্ছাও ছিলো। আর ছিলো
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
আমার বাবা শাহাদৎ আলম ঝুনু বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ। আর মা মাহবুবা আলম। আমি তাদের প্রথম সন্তান। সে
প্রাসাদের নামকরণ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না, তবে সাধারণভাবে প্রচলিত যে, এই প্রাসাদে এক হাজার দরজা রয়েছে। প্রাসাদে ৯শটি আসল
এসএসসি পরীক্ষাও প্রতিটি মানুষের জীবনে এমনই এক ধাপ। যে ধাপ আমি মানতাকা জুননুরাইন আদৃত জিপিএ-৫ পেয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে অতিক্রম করতে
পাশাপাশি পরবর্তী সাতদিন স্বেচ্ছাসেবী টিম তার টিউটোরিয়াল মনিটিরং করবে। সাত দিন পর সাক্ষরতার পরীক্ষা। এভাবে একেকটি ওয়ার্ডের
আমার সাফল্যের পেছনে যার অবদান ছিলো অপরিসীম। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখতাম সফল চিকিৎসক হওয়ার। আজ সে স্বপ্ন পূরণের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে
ইট পাথরের শহরের মানুষগুলোর জন্য চার দেয়ালের বাইরে যাবার তেমন স্থান না থাকলেও এখনো ছুটির দিনে মানুষের পছন্দের ঘোরাঘুরির স্থান
যখন আমি ফল জানতে পারি তখন আমি খুশিতে প্রায় আত্মহারা হয়ে যাই। এই ফল শুধু এক বছরের কষ্টের সাধনা নয়, এই সাফল্যজনক ফলের পেছনে রয়েছে দীর্ঘ
তাছাড়া ফুলবাড়িয়া-২ (আছিম) কেন্দ্র থেকে মাদ্রাসা বোর্ডের একমাত্র জিপিএ-৫ ধারী ছাত্র আমিই। আমার এই সাফল্যের পেছনে আমার মা ফেরদৌসী
যখন আমি পরীক্ষার ফলাফল শুনতে পাই তখনই আমার মাকে (জাকিয়া আহমেদ রেবা) জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলি। আমার নিজের দেখার সাহস হয়নি বলে ভাইয়াকে
আমার স্বপ্ন ছিলো যেনো স্কুল জীবনের শেষ পরীক্ষায় ভালো ফলের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হতে পারি। আজ আমার স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এ স্বপ্ন সত্যি
আমার বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে আমি পাচঁবার বিদ্যালয় বদল করেছি। ক্লাস থ্রি পর্যন্ত ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েছি, পরে বাংলায়। বাবা খুলনায়
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান আমার বাবা-মা এবং ভাই বোনের। তাদের জন্যই আজকের এই ফলাফল। এরপরই যাদের অবদান
'ইন্টারন্যাশনাল ইউমেন অব কারেজ-২০১৭' পুরস্কারে ভূষিত ঝালকাঠির শারমিন আকতার এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৪.৩২ পেয়ে উত্তীর্ণ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন