মুক্তমত
আজ ঐতিহাসিক ১০ এপ্রিল। ১৯৭১ সালের এ দিনে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলার সার্কিট হাউসে সত্তুরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের
প্রিয় পাঠক, অহেতুক বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী । শারীরিক অসুস্হতাই এজন্যে দায়ী।ভীষণ গ্যাঁড়াকলে পড়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
আমরা সাধারণত ভেবে থাকি, আরব মানেই ইসলাম। আরব মানেই ইসলামের একনিষ্ঠ খাদেম ও অনুসারী। আরবদের কোনো অনাচার দেখলে আমরা হায় হায় করে বলি,
ম্যানচেস্টার থেকে: গ্যারি লিনেকার একজন সাবেক ইংলিশ ফুটবলার। ফুটবলার হিসেবে তার বেশ খ্যাতি রয়েছে। ১৯৮৬ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল আসরে
ঠিক করেছিলাম লিখবো না এই বিষয়ে। কারণ কেউ যদি মনে করেন বসেন তাকে ছোট করছি, জাত ভাইবোনদের ছোট করছি। কিন্তু না লিখে পারলাম না, যখন পড়লাম
বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক আহমেদ নূরে আলম এখন সিডনিতে। মেয়েদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন। তার তিন মেয়ে থাকেন অস্ট্রেলিয়ার
বিচিন্তা সম্পাদক মিনার মাহমুদের মৃত্যুর পর এক সপ্তাহের বেশি পেরিয়েছে। তিনি আত্মহনন করেছেন, এ নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু
বৃহস্পতিবার প্রেসক্লাবের সামনে দিয়ে হাঁটছিলাম। দেখলাম কয়েকশ` শিক্ষার্থী সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন করছেন। ব্যানার দেখে
আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যেসব বিদেশি বন্ধু নানাভাবে সহযোগীতা করেছিলেন, সেই বন্ধুদেরকে স্বাধীনতার ৪১ বছর পরে হলেও সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে
বুকের পাঁজরে শুধু হারানোর বেদনা আর হাহাকার! সত্যিই না ফেরার দেশে চলে গেলো আরো একজন। শীলা আফরোজা, হাস্যোজ্জ্বল মেয়েটি, সাংবাদিকতার
এক সময়কার ‘ইউনিফাইড’ আওয়ামী লীগ এখন ‘ফ্র্যাকশন ও ফিকশনের’ নিপুণ সমন্বয়। দলের অভ্যন্তরে রাজনীতিচর্চা, নেতৃত্ব তৈরি ও
মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচার ট্রাইবুন্যালে একাত্তরের নৃশংস খুনি, যুদ্ধাপরাধী, বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের(সাকা) চৌধুরীর বিচার
দুঃসংবাদটি প্রথম আলম ভাইয়ের কাছে পাই। আহমেদ নূরে আলম। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার জীবন্ত কিংবদন্তি। মেয়েদের সঙ্গে দেখা করতে এখন
জীবনটা ঠিক কবে থেকে বিষিয়ে আছে? ১১ ফেব্রুয়ারি? ৮ জানুয়ারি? নাকি তারও আগে, ১৩ আগস্ট? কোনটা? এসব নিয়েই মনে মনে যখন বিষময় হিসেব কষা, তখন ৩
শীলা আমার বন্ধু। আমার বোন। আমার অভিভাবক। আমরা পরস্পরকে তুই বলেই ডাকতাম। যখন আমরা ভোরের কাগজের ‘অবসর’ ও ‘মেলা’র প্রদায়ক, শীলা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাঝে মাঝে তার সরকারের আমলে সৃষ্টি করা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে ইচ্ছে করে! তার কথা এমন সাতদিন বন্ধ রাখলেই
জাতীয় দৈনিক খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ার অভ্যাস অনেক দিনের। নানান সংকটে আবর্তিত দেশটার ভবিষ্যৎ কী? আজকের দিনের মতো যদি পত্রিকার পাতায়
কানাডা থেকে: বৃষ্টিভেজা বনজ শুভ্র জুঁই ফুলের মিষ্টি সুবাসের সঙ্গে আমি কৈশোর থেকেই পরিচিত। কিন্তু জুঁইয়ের করুণ কষ্ট আছে তা জানতাম
মিনার মাহমুদের মৃত্যু নিয়ে এতো লেখালেখি হবে চিন্তাও করিনি। তিনি সাংবাদিক হিসাবে সচেতন মহলে ব্যাপক পরিচিতি ছিলেন। কতোটা তা কখনও
বিজয় খুব ভাল বাঁশি বাজাতে পারে। ও আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’বছরের জুনিয়র। নাম বিজয় হলেও আমি ডাকতাম বাঁশিওয়ালা। বিজয়ের মুখে লেগে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন