মুক্তমত
ছেলেবেলায় কখন জানি মুখস্থ করেছিলাম, লুৎফর রহমান রিটনের একটি ছড়া! এরপর বাংলাদেশ ভ্রমণের সময় সেটি অনেক মঞ্চে বক্তৃতার শেষে ব্যবহারও
ক]জনপ্রিয়তার তালিকায় আমাদের ‘ছড়া সাহিত্যের হুমায়ূন আহমেদ’ হচ্ছেন লুৎফর রহমান রিটন। বাংলা একাডেমী পুরস্কার পাবার পর তাঁকে
সাংবাদিক দম্পতি রুনি-সাগর হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও দোষীদের গ্রেফতারের বিষয়ে কত আন্তরিকতা দেখল দেশবাসী! কেবল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা
বাংলাদেশে এর আগে এমন সরকারবান্ধব মিডিয়া ছিল কিনা আমার জানা নেই। বিশেষ করে প্রায় সব প্রধান মিডিয়া সরকারের প্রধান কর্মসূচি
ঢাকা : সমাজের মৌলিক উপাদান মানুষ এবং মানুষের মূল পরিচয় উৎসারিত একজন ব্যক্তি মানুষের মনোজগতের ভেতর একটি একক অনুভবের মোড়কে ভাবনার
১৯৮৭ সালের এপ্রিলে কাকতালীয়ভাবে মিনার মাহমুদের সঙ্গে পরিচয় হয়। আঠার মাসে সারাদেশ পায়ে হেঁটে ঢাকা এসেছি। পিঠে `বাংলাদেশ ভ্রমণ` লেখা
তুই তো সব-ই বলতি, কী কী করবি? কী কী করা যায়! পত্রিকার কাগজপত্র ঠিকঠাক করতে একটু কি সচিবালয় যাবি? বললাম চল। রুদ্রের কবরটা দেখা হয়নি,
সময় পেলেই আশেপাশের কিছু কাউন্সিল-লাইব্রেরিতে ঢুঁ মারা আমার একটা শখ। প্রায় সময়ই সঙ্গে আমার ছোট্ট কন্যাটি থাকে। সুবিধা হচ্ছে,
২৯ মার্চের হরতাল প্রত্যাহার করে ইতিবাচক রাজনীতির দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছিল বিএনপি। লাঙ্গলবন্দের পুণ্যস্নান আর ধর্মীয় কর্মসূচির
নিউইয়র্ক : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে খুনের অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে
আলোকিত মানুষ গড়ে যোগ্য নেতৃত্বের মাধ্যমে সচ্ছল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্যই দেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা
শেখ হাসিনার বক্তৃতাটি শুনে চমকে উঠেছি! এশিয়া কাপের ফাইন্যালের দিন মাঠে যদি না যেতেন খালেদা জিয়া! এর আগে মোহাম্মদ নাসিমও রাবিশ
কবি বলেছেন, ‘সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের’। কিন্তু আদতে স্বাধীনতা শব্দটি একান্ত আমাদের হয়েছে কী? জনে জনে জিজ্ঞেস করে দেখুন।
ফেইসবুক বন্ধু ফালগুনী রহমানের স্ট্যাটসে একটি ছবি। বিষয়টি বেশ স্পর্শকাতর ও ভাবনার। রাজধানীর লালবাগে অনাহারী দুই সহোদরা। ক্ষুধার
একাধিকবার দেশ চালানোর অভিজ্ঞতা আছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির। ভাবতে অবাক লাগছে যে, এই দলে সঠিকভাবে ইংরেজিতে চিঠি লেখার
সিলেটের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য হতাশ করেছে। টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে সারাদেশে এবং সিলেটে মানুষজনের কি উদ্বেগ তা
প্রবাস জীবনের এক দশক পূর্ণ করেছি গত বছরেই। এই দশ বছরের প্রতিটি মুহূর্তেই অনুভব করেছি বাংলাদেশকে কতটা ভালবাসি। শত ব্যস্ততায়ও দেশের
বিপদে বন্ধুর ভূমিকায় খালেদা জিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছে পাকিস্তান! সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ বিবৃতিতে বলা হয়েছে খালেদার
বন্ধুবর ড. আলী রীয়াজ ফেইসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘অন্যসব পারফরমেন্সের ফলাফলের মতো প্রায় ছুঁয়ে ফেলা এশিয়া কাপ বিজয় ম্যাচের রিভিউ
নেপোলিয়ন বলেছিলেন,‘আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও আমি তোমাকে একটি শিক্ষিত জাতি দেবো’তখন ক্লাস ফোর কিংবা ফাইভে পড়ি। মফস্বলে পড়লে যা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন