মুক্তমত
ফাইনাল খেলার একদিন আগে ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলাম, ‘স্বপ্নের সিঁড়ির মাত্র এক ধাপ বাকি’। অনেক স্বপ্নচারী মানুষের ‘লাইক’
২২ মার্চ ২০১২ এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলাটি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আইসিসি চ্যাম্পিয়নশীপ ফাইনাল খেলার পরে
নিন্দুকেরা প্রায় বলেন আওয়ামী লীগ সরকার শেয়ার বাজার বোঝে না। সমালোচকদের এ কখাটি যেন দেশে আজ প্রতিষ্ঠিত। ১৯৯৬ সালের নভেম্বর এবং
বিচিন্তা নিষিদ্ধ করে তার জীবনের ছন্দে পতন ঘটান স্বৈরাচার এরশাদ। সেই সময়ের রোদের অক্ষরের একটি দ্রোহের প্রজন্মের পত্রিকাকে ভেঙে
এক ধর্মান্ধ কাঠমোল্লা গ্রামের এক সভায় জন্মনিয়ন্ত্রণ বিরোধী বক্তৃতা করছিলেন। এক পর্যায়ে তিনি শ্রোতাদের প্রশ্ন করলেন, আপনারা
মঙ্গলবার জাতীয় জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটি ছিল ক্রিকেটে সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বাংলাদেশ দলের প্রথমবারের মতো
দুটো ঘটনা বলব। সত্য না হলেও অনেকটা সত্যের মতো। এই যেমন ‘মেড ইন চায়না’ না হলেও ‘মেড এ্যাজ চায়না’ঘটনা এক শামীম সাহেব তার
প্রথমেই আসি সাজানো আন্দোলন, আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ ও আন্দোলন সমাহিত করার পিছনে যে ব্যাপারগুলো কাজ করে সেপ্রসঙ্গে। ঢাকা
বিএনপির সংরক্ষিত আসনের এমপি রেহানা আক্তারের বক্তৃতাটি সংবাদপত্রের পাতায় পড়ার সুযোগ হয়েছে। প্রথমে একটু বিস্ময়, মন খারাপ হলেও পরে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ব্যক্তিপর্যায়ে এটা আপনাকে আমার তৃতীয় খোলা চিঠি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি এবং সারাদেশে
২০০৮ সালে জি-৮ সম্মেলন চলছিল স্কটল্যান্ডে। পৃথিবীর শক্তিশালী দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরা তখন পৃথিবী নিয়ে ব্যস্ত। নিঃসন্দেহে তা ছিল
আল্লাহর ফোন নাম্বার জানো তাঙ্কা? তাঙ্কা চমকে উঠলেন। পাশে তাকিয়ে দেখলেন তীব্র প্রত্যাশা নিয়ে তাকিয়ে আছে ছোট্ট এক বালক, মেঘবালক। কষ্ট
একটা কথা না বলে পারছি না আর। কথাটা ইচ্ছে করলে আরো কয়েকদিন পরেও বলতে পারতাম। কিন্তু আমার মনে হয় এখন বলে ফেলাই ভালো। কারণ, পরে আর এতো
হায় আমার দেশ! প্রিয় সাগর প্রিয় রুনির হত্যা রহস্যের উদঘাটন, খুনিদের গ্রেফতারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বেধে দেওয়া ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটামের
আইএসআইর টাকার বিষয়টি দেশের রাজনীতিতে নতুন উত্তাপ যোগ করেছে। ১৯৯১ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার পাঁচ কোটি
১৬ মার্চ ছিল অ্যাড. খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের প্রথম মৃত্যুবাষির্কী। তার কথা মনে হলেই দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে ভেসে ওঠে একজন সাহসী
ছায়া-সুবিনিড়, শান্ত ও গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক গ্রাম ‘কানুনগোপাড়া’। শিক্ষা, সংস্কৃতি, স্বদেশী আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাসে
খালেদা জিয়ার উচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানানো। শুধু শুকনো ধন্যবাদ নয়, মিষ্টি পাঠিয়ে ধন্যবাদ জানানো। কারণ, এতো
ঢাকায় পরপর দুইটি বড় রাজনৈতিক জোটের মহাসমাবেশ হয়ে গেল। দুটোতেই লাখো জনতার ঢল দেখে মনে হয়েছে, ‘অবাক বাংলাদেশ, অবাক করেছো তুমি’।
বিএনপির মহাসমাবেশের পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগের জনসভার মিডিয়া কভারেজ ভালো হয়নি। এর মানে কী শাসকদলের জনসভা তুলনামূলক ফ্লপ নয়?
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন