মুক্তমত
চারিদিকে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র জোয়ার। সারা বছরে ভালোবাসা থাক আর না থাক, বছরের এই একটি দিনে আমরা যেন ভালোবাসার দোকান খুলে বসি!
প্রিয় সাগর-রুনি’র হত্যা রহস্যের শেষ খবর জানতে উন্মুখ হয়ে থাকি সারাক্ষণ। চেহারা দুটো চোখের সামনে ভাসতে থাকে। সঙ্গে কান্না আসে।
১৯৮২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গণতন্ত্রের দাবিতে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মিছিলে ‘বিশ্ববেহায়া’ স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পুলিশের
রাজনীতির দলীয় বৃত্তের ‘অন্ধ’ সীমানা পেরুলে অনেক অসংগতি, স্বপ্নভংগ ‘স্বপ্ন’, সাফল্য ও ব্যর্থতা নজরে আসে। সাদাকে অনায়াসে
ফরীদি ভাইয়ের চলে যাওয়াটা হঠাৎ চলে যাওয়া মনে হতে পারে অনেকের কাছে। কিন্তু বিষয়টি কি আসলে তাই?না।গত কিছুদিন ধরে তার চলে যাওয়াটা
ক্রমশ মেধাশূন্য হয়ে যাচ্ছে আমাদের শহর। নিকট অতীতে শহর ছেড়ে চলে গেছেন পণ্ডিত হুমায়ুন আজাদ। শহরের অন্যরকম আলো কবি শামসুর রাহমান। সড়ক
সব্যসাচী অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদির সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা ছিলো না। সামান্য হ্যালো-হাই আর দু’একটা নিবিড় আডডার স্মৃতিও প্রায় পঁচিশ
শোকে পাথর করে দিয়ে চলে গেলেন বললে ভুল বলা হবে, তাদেরকে জোর করে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে কিংবা যেতে বাধ্য করা হয়েছে। আর কখনোই ফিরবেন না।
অবশেষে সীমান্তের সংঘাতকে সাইবার জগতে টেনে নিয়ে এলো বাংলাদেশি হ্যাকাররা। বেশ কয়েকদিন আগে থেকে স্নায়ুযুদ্ধের মত নিরবেই চলছিলো এই
ঢাকা: ২০০৬ সাল। মেঘ তখন রুনি আপার পেটে। আর কিছুদিন পরই পৃথিবীতে আসবে নতুন শিশু। কিন্তু সন্তানসম্ভবা বলে ঘরে ঠাঁই নেননি পেশাদার
আমি এখনও জানি না এটা ডাকাতি না রহস্যজনক হত্যা, গণমাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রকাশিত হচ্ছে এখন পর্যন্ত। পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডই হোক
নিত্য পেশা পরিবর্তনের ঝামেলা ও বৈচিত্র্যে বিভিন্ন দেশ-প্রতিবেশে যাবার ও থাকার সৌভাগ্য হয়েছিল। ভিন্ন ভিন্ন
এক.শুরুতেই বলে নিই, অনেকের মতো আমার কাছেও আপনার লেখা অনেক ভালো লাগে। তথাকথিত আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা এবং কাঠিন্যতা থেকে কিছুক্ষণের
স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন তখন তুঙ্গে। আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে শহর-বন্দর ছেড়ে গ্রামের মেঠোপথে। সেই আন্দোলনের তীব্রতা দোলা
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে প্রায় একচল্লিশটি বছর অতিবাহিত হতে চলল। এর মধ্যে দেশে বেশ ক’টি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসবের
কৈশোর পাগল করা ক্রিকেটে ব্যাটিং ছিলো পছন্দের। ব্যাটিংকেই মালুম হতো ‘একমাত্র’ ক্রিকেট। ফিল্ডিংকে শাস্তি । বোলিং করাটা ছিলো
১. স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সময় চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের সমাবেশে আগুন ঝরানো বক্তৃতা দিচ্ছেন সুদর্শন এক
এরশাদবিরোধী আন্দোলনের অকুতোভয় ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর সাত্তার টিঙ্কু আর নেই। বুধবার তার এক শুভাকাঙ্ক্ষী খবরটি দিলে স্মৃতির সবটা
সবশেষ সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত সেনা-ছাত্র সংঘর্ষ ও ছাত্র নির্যাতনের ঘটনায়
সকাল ১০.৩০ মিনিট। স্থান: বাংলাদেশের সরকারী অভিজাত এলাকা। আজকের সূর্যের আলোটা মনে হয় একটু বেশি। এই ব্যাপারটা স্যারের একদম পছন্দ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন