শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী।
এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হেমায়ত উদ্দিন ও ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. ফিরোজ আহম্মদ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লতিফা জান্নাতি উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী বাংলানিজকে বলেন, জেলার আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ইউনিয়ন পরিষদ, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার ভবন রয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্র ও সেখানে আশ্রয় নেওয়া মানুষের দেখভালসহ যাবতীয় কাজে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন।
নারী, শিশু ও জানমালের নিরাপত্তায় কাজ করছে পুলিশ, গ্রাম পুলিশ ও ভলান্টিয়াররা।
‘আমরা ঝুঁকিপূর্ণ ছয়টি উপজেলার সব জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। জেলা প্রশাসন, পুলিশ, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও কমিউনিটি ভলান্টিয়ার এবং রেড ক্রিসেন্টসহ সব দপ্তর বা সংস্থা কাজ করছে। ’
আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করা মানুষদের স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করা শুকনো খাবার বা রান্না করা খিচুড়ি সরবরাহ শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের জারি করা ভারী বর্ষণের সর্তকবার্তা রয়েছে। বিকেল থেকে হালকা, মাঝারি ও মাঝে মধ্যে তুমুল বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির সঙ্গে রয়েছে প্রবল বেগে বাতাস। রাতের জোয়ারে স্বাভাবিকের তুলনায় পানির উচ্চতা ও প্রবাহ বেশি রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১৫৬ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৯
এএ