প্রচারণার পর মূল ভু-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এলাকার বাসিন্দরাও আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন। কলাতলী, ঢালচর, চর নিজাম ও চর পাতিলাসহ বেশ কিছু চরের মানুষ রাতেই চলে আসে আশ্রয়কেন্দ্রে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হয়েছে। জেলা জুড়ে ১৭.৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিসের অবজারভার মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, এখন ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। সন্ধ্যা নাগাদ ঝড়টি আঘাত হানতে পারে।
অপরদিকে জেলায় ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন। ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসন থেকে ১০ লাখ টাকা, ২০০ মেট্রিক টন চাল ও ২ হাজার প্যাকেজ শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
জেলার ৬৬৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা রাখা হয়েছে, এছাড়াও ৯২টি মেডিকেলা টিম গঠন করা হয়েছে। খোলা হয়েছে ৭টি কন্ট্রোল রুম। সিপিপি ও রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ১৩ হাজার কর্মী মাঠে রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৯, ২০১৯
এসএইচ