ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

কর্পোরেট কর্নার

গ্রামীণফোনের আয়োজনে ‘জিপি রান’

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৪৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২৩
গ্রামীণফোনের আয়োজনে ‘জিপি রান’

ঢাকা: কর্মীদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী ‘জিপি রান ২০২৩’ শীর্ষক এক বিশেষ দৌড়ের আয়োজন করে গ্রামীণফোন। একই সঙ্গে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হওয়ার লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো আয়োজিত এ দৌড়ে দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির সব কর্মী এ আয়োজনে অংশ নেন।

 

কর্মীদের ডিজিটাল দক্ষতা বিকাশের পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় জোর দেয় গ্রামীণফোন। এ উদ্যোগে অংশ নিয়ে গ্রামীণফোনের কর্মীরা এক অনন্য নজির স্থাপন করেন।  

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান, প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন এবং চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সনসহ গ্রামীণফোনের অসংখ্য কর্মী উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে এ দৌড়ে অংশ নেন।  

শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে এ দৌড় শুরু হয়। ঢাকার বাইরের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে গ্রামীণফোন কর্মীরা ‘স্ট্রাভা’ অ্যাপের মাধ্যমে এ আয়োজনে যুক্ত হন। তারা নিজ নিজ বিভাগ থেকে একই সময়ে ৫/১০ কিলোমিটার পথ দৌড়ে পাড়ি দেন।  

সুস্বাস্থ্য অর্জনে নিজেদের কঠোর পরিশ্রম এবং এ লক্ষ্যে আয়োজিত একটি সামগ্রিক প্রচেষ্টার আনন্দ নিয়ে উদযাপনের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা এ আয়োজনকে সফল করেন।  

গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন বলেন, কর্মীদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা এবং তাদের জন্য উন্নত কাজের পরিবেশ নিশ্চিতে গুরুত্ব দেয় গ্রামীণফোন। আমাদের বিশ্বাস, ফিউচার-ফিট অর্থাৎ ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত কর্মী গড়ে তোলার জন্য পেশাদারী দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্যেও আমাদের সমান গুরুত্ব দিতে হবে।

তিনি বলেন, সঠিক দক্ষতা ও সুস্বাস্থ্য একজন আদর্শ কর্মীর মূল ভিত্তি হিসেব কাজ করে। জিপি রান আয়োজনের মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভিত্তি গড়ে তোলার পদক্ষেপ নিয়েছি। শেখা এবং বেড়ে ওঠার সংস্কৃতিকে গুরুত্বের সঙ্গে ধারণ করে গ্রামীণফোন, আজকের আয়োজনের অংশগ্রহণকারীরা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা রইল।

এ ধারাবাহিকতায়, একটি ‘ফিউচার ফিট গ্রামীণফোন’ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভবিষ্যতেও বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে কর্মীদের মধ্যে শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে কাজ করে যাবে গ্রামীণফোন।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২৩
এমআইএইচ/আরআইএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।