অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. সাইদুর রহমান মানিক। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা ও দায়রা জজ এসএম কুদ্দুস জামান, মহানগর জেলা ও দায়রা জজ মো. কামরুল হোসেন মোল্লা, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আরা বেগম ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ হাফিজুর রহমান।
সভায় আলোচনা করেন, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ধ্রুবেশানন্দ মহারাজ, বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সংঘনায়ক শুদ্ধানন্দ মহাথের, নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর বেঞ্জামিন কস্তা ও সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি সুব্রত চৌধুরী।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আমার সাথে কারো কোন দ্বন্দ্ব নেই। একটি স্বার্থান্বেষী মহল দ্বন্দ্বের কথা ছড়াচ্ছে। চলে আসা কিছু অনিয়মকে নিয়মের মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। এতে যার স্বার্থহানি হয় তারা ‘গেল গেল’ বলে রব তোলে। আমার ব্যক্তিগত কোন চাওয়া পাওয়া নেই। আমি যখন যা করি তা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্যই করি। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যত ধরণের বাধাই আসুক কম্প্রোমাইজ করা হবে না।
তিনি বলেন, ধর্মীয় উগ্রবাদ আজকের সৃষ্টি নয়, অনেক আগের। সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথেই বিকশিত হয়েছে উগ্রবাদের। যেই আধিপত্য বিস্তার করতে চেয়েছে, তখনই ধর্মের দোহাই দিয়েছে। আর বাংলাদেশে যে উগ্রবাদের ঘটনা ঘটেছে তা খুবই নগণ্য।
সভায় জেলা ও মহানগর জজশিপের বিচারকবৃন্দ, বিশেষ জজ, দ্রুত বিচার ও বিভিন্ন ট্রাইব্যুনালের বিচারকবৃন্দ, ঢাকা জুডিশিয়াল ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারকবৃন্দ, সিনিয়র আইনজীবীসহ সর্বস্তরের আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৭
এমআই/আরআই