মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) মামলাটির প্রধান আসামি হরকাতুল জিহাদ নেতা ‘মুফতি’ হান্নানসহ অপর আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে না আনায় এ সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়া হয়।
আগামী ১৬ এপ্রিল আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য নতুন করে দিন নির্ধারণ করেছেন ঢাকার তিন নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মমতাজ বেগম।
মামলার অন্যতম আসামিরা হলেন, মুফতি আব্দুল হান্নান, মুফতি মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান, ওয়াসিম আকতার ওরফে তারেক হোসেন, মেহেদী হাসান ওরফে আব্দুল অদুদ, রাশেদ ড্রাইভার, মাহামুদ আজাহার, আবুল হোসেন, আরিফ হাসান সুমন, আব্দুর রউফ ও আনিসুল ইসলাম।
মামলাটিতে ৮৩ সাক্ষীর মধ্যে ৬৬ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। গত ২৯ জানুয়ারি সাক্ষগ্রহণ শেষ হয়।
২০০০ সালের ২২ জুলাই শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান কলেজ মাঠে একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। জনসভার প্যান্ডেল নির্মাণের সময় ২০ জুলাই সকালে ওই কলেজের উত্তর পাশে সন্তোষ সাধুর দোকান ঘরের সামনে থেকে ৭৬ কেজি ওজনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়।
২০০১ সালের ৮ এপ্রিল মুফতি হান্নানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মুন্সী আতিকুর রহমান। এ ঘটনায় কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর হোসেন বাদী হয়ে কোটালীপাড়া থানায় বিস্ফোরক আইনে এ মামলাটি করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩১ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৪, ২০১৭
এমআই/এমজেএফ