তাওহীদ হৃদয়ের ব্যস্ততা তখনও অনেক। একটু আগেই সেঞ্চুরি ছুঁয়েছেন।
গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের কাছে গিয়ে প্রায় শখানেক দর্শকের সঙ্গে হাত মেলান হৃদয়। দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে তার সেঞ্চুরিতে জিতেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসেছেন হৃদয়। এর আগে ব্রডকাস্টারদের অবশ্য বলে এসেছেন সেঞ্চুরি উৎসর্গ করেছেন অসুস্থ মাকে।
এ নিয়ে একটি গল্পও শেয়ার করেছেন হৃদয়। অসুস্থ মায়ের চিন্তা কমাতে তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন টিভির সামনে না বসার। হৃদয়ের মায়ের জবাব ছিল এমন, ‘আমি তো আর খেলা দেখতে বসি না। আমি বসি তোকে দেখতে...’
শুরুতে ব্যাট করে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৭৫ রান করে ফেলেছিল দুর্দান্ত ঢাকা। ওই রান তাড়া করতে নেমে ৫৭ বলে ১০৮ রানের অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলেন হৃদয়। এটি তার টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম শতকও। কতটা বিশেষ এই সেঞ্চুরি?
হৃদয় বলেন, ‘টি-টোয়েন্টিতে প্রথম শতক আলহামদুলিল্লাহ। এটা তো প্রতিটা ব্যাটারেরই স্বপ্ন যে একটা সেঞ্চুরি করবে। গত বছর আমার সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার, কিন্তু করতে পারিনি। আলহামদুলিল্লাহ যে একটা সেঞ্চুরি হয়েছে। ’
‘সেঞ্চুরি তো প্রতিটি ব্যাটারের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আমি প্রথম থেকে চেষ্টা করেছি আক্রমণাত্মক খেলবো। কারণ রান ছিল ১৭০ প্লাস, যদি ওখানে দুই তিনটা ওভার ব্যাকফুটে যাই...উইকেট চলে গেছে এটা আমার হাতে নেই। ’
বাংলাদেশ সময় : ২৩২৯ ঘণ্টা, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
এমএইচবি