ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

ভালোই জবাব দিচ্ছে ডাচরা

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭২৬ ঘণ্টা, মার্চ ২৭, ২০১৪
ভালোই জবাব দিচ্ছে ডাচরা

জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম থেকে: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ২১-তম ম্যাচে টসে জিতে দ. আফ্রিকাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রন জানিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে হারিয়ে ১৪৫ রান সংগ্রহ করে প্রোটিয়ারা।



১৪৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে ওপেন করতে আসেন স্টিফেন মিবার্গ এবং মাইকেল সোয়ার্ট। প্রথম তিন ওভারে ডাচরা বিনা উইকেটে ৩০ রান তুলেছে।

প্রথম ইনিংসে প্রোটিয়াদের হয়ে ব্যাটিং ওপেন করতে নেমেছিলেন ডি কক এবং হাশিম আমলা। ইনিংসের প্রথম ওভারেই শূন্য রানে সোয়ার্টের বলে মিবার্গের তালুবন্দি হন ডি কক।

এরপর হাশিম আমলা ২২ বলে ৭ চার আর এক ছয়ে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রান করে সাজঘরে ফেরেন। ডু প্লেসিস টম কুপারের বলে ভ্যান বেকের তালুবন্দি হওয়ার আগে করেন ১৪ বলে ২৪ রান। দলীয় ৯২ রানে ডি ভিলিয়ার্স ২১ রান করে আউট হয়ে যান।

দলীয় শতক আসে ১২-তম ওভারে। দলীয় আর দুই রান যোগ হতেই অ্যালবি মরকেল ফিরে যান। আর ১২০ রানের মাথায় জেপি ডুমিনি ফিরে গেলে দ. আফ্রিকা চাপে পড়ে। অষ্টম ওভারে বাউন্ডারি হওয়ার পর সতের-তম ওভারে পরবর্তি চার আসে দ. আফ্রিকার।

ডাচদের হয়ে ৪ ওভার বল করে ফর্মের তুঙ্গে থাকা আহসান মালিক ১৯ রানে ৫ উইকেট তুরে নেন। এর আগে এই ডানহাতি সিমারের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ছিল ১৬ রানে ৩ উইকেট।

দ. আফ্রিকা নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৫ রানে হারলেও দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে ২ রানে জয় পায়। আর নেদারল্যান্ডস সুপার টেনে তাদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৩৯ রানে অল-আউট হয়ে ম্যাচ হেরে গিয়েছিল ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে।

বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘন্টা, ২৭ মার্চ ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।