দুর্জয় বলেন, ‘গ্রুপ কঠিন। তবে আমারা তো ওদের সবাইকে হারিয়েছি।
সঙ্গতই বলেছেন দুর্জয়। কেননা সন্দেহাতীতভাবে শক্তিমত্তায় বাংলাদেশের চাইতে তিনটি দলই বেশ শক্তিশালী। তাতে কি এসে যায়? ২০১১ ও ২০১৫ দুই বিশ্বকাপেই ক্রিকেটের বড় আসরে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে লাল-সবুজের দল। আছে ঘরের মাঠ ও তাদের মাঠে গিয়ে জয়ের সুখস্মৃতিও।
ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়াকেও। ২০০৫ সালে কার্ডিফে অজিদের হারের নিদারুণ লজ্জা দিয়েছিলেন হাবিবুল বাশার সুমনরা। আর ২০১০ ও ২০১৩ তে ঘরের মাটিতে সিরিজের সবগুলো ম্যাচেই নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। যদিও সম্প্রতি তাদের মাঠে গিয়ে মাশরাফিরা হেরেছে। তারপরেও সফরকারীদের লড়াইটা ছিল কিন্তু চোখে চোখ রেখে।
শুধু ওই তিন দলই নয়। টাইগারদের বিপক্ষে হারের গ্লানি এড়াতে পারেনি ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো শক্তিশালী দলগুলোও। তাইতো এমন আত্মবিশ্বাসী দুর্জয়। বিশ্ব ক্রিকেটের এমন মর্যাদার আসরেও উত্তরসূরীদের জয়ের স্বপ্ন বুনছেন।
‘বড় দল হলে হেরে যাচ্ছি, এসব জায়গা থেকে আমরা বের হয়ে আসছি। আমরা সবাইকে হারাতে পারি। মাঠে পারফর্ম করলেই আমরা জিততে পারবো। ’-যোগ করেন দুর্জয়।
১ জুন কেনিংটন ওভালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, ১৯ এপ্রিল, ২০১৭
এইচএল/এমএমএস