তার মতে, ক্রিকেটের উন্নতির জন্যই সহযোগী দেশগুলো নিয়েই ওয়ানডে বিশ্বকাপ হওয়া উচিৎ। ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রশিদ এমনটাই বলেন।
তিনি বলেন, ‘অবশ্যই। এটা বিশ্বকাপকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। বড় দলগুলোর বিপক্ষে এসব দল ভালো করলে। অতীতে দেখেছি সহযোগী দলগুলো পূর্ণ সদস্যের দলকে হারিয়েছে। যেমন ধরুন আয়ারল্যান্ড ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে। এটাই হয়ে থাকে। সহযোগী দলগুলোও ভালো খেলতে পারে। ওরা কঠোর পরিশ্রম করছে ও বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন দেখছে। তাই আমি অবশ্যই সব সহযোগী দেশগুলোকেই দেখতে চাই বিশ্বকাপে। এটা হলে ওরা বুঝতে পারবে ক্রিকেটে উন্নতির জন্য ওদের কতটা দক্ষতা প্রয়োজন। ’
আইসিসির ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২৩ সালের বিশ্বকাপও হবে ১০ দলের। অর্থাৎ এই নিয়ম না পাল্টালে সহোযোগী দেশগুলোর জন্য বিশ্বকাপের দুয়ার আর খুলছে না। যেমনটা সুযোগ হয়েছিলো আফগানিস্তানের। ২০১৯ সালের আগে ২০১৫ সালে প্রথমবার সহযোগী দেশ হিসেবেই বিশ্বকাপ খেলে দেশটি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৯ ঘণ্টা, জুলাই ২২, ২০১৯
এমকেএম/এমএমএস