গত ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে প্রোটিয়াদের ব্যর্থতার পর ঢেলে সাজানো হয় দলটির কোচিং স্টাফ। হেড কোচ করা হয় মার্ক বাউচারকে।
যদিও ফেব্রুয়ারিতে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রোটিয়াদের টি-টোয়েন্টি দলে ডি ভিলিয়ার্সকে নেওয়া হয়নি। তবে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল আইপিএলের পর দলের নতুন সূচিতে তাকে নেওয়া হবে। আগামী জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলটির সাদা বলের ম্যাচ ও জুলাই-আগস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি হওয়া কথা রয়েছে।
কিন্তু ঐসব সূচির সঙ্গে আইপিএল ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও এখন করোনার কারণে শঙ্কায় রয়েছে। ডি ভিলিয়ার্স জানান, পেশাদারি এসব খেলা স্থগিত হওয়ার ফলে তার দলে ফেরাটাও শঙ্কা তৈরি করেছে।
আফ্রিকানস উইকলি র্যাপোর্টে ডি ভিলিয়ার্স বলেন, ‘যদি টুর্নামেন্টটি আগামী বছর পর্যন্ত স্থগিত হয়, তবে সবকিছুই পরিবর্তন হয়ে যাবে। এমন পরিস্থিতিতেও আমি নিজেকে প্রস্তুত মনে করি তবে একই সময় আমি জানি না আমার শরীর কি বলে আর আমি ফিট থাকতে পারবো কিনা। যদি আমি শতভাগ ঠিক থাকি, তবেই আমি নিজেকে প্রস্তুত মনে করবো। কিন্তু এমনটি যদি না হয় তবে আমি নিজেকে প্রস্তুত মনে করবো না কেননা আমি ৮০ ভাগ ফিট হয়ে খেলার মানুষ না। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০২০
এমএমএস