ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারীর ওরশ উপলক্ষে প্রকাশনা উৎসব 

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১২০৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০২৩
গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারীর ওরশ উপলক্ষে প্রকাশনা উৎসব  ...

চট্টগ্রাম: মাইজভাণ্ডারী তরিকার প্রবর্তক হযরত গাউছুল আজম সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারীর (ক.) ১১৭তম বার্ষিক ওরশ উপলক্ষে গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন হযরত মওলানা শাহসুফি সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভাণ্ডারীর (ম.) পৃষ্ঠপোষকতায় প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সুলতান আহমদ মিলনায়তনে মাইজভাণ্ডারী প্রকাশনী ও দারুল ইরফান রিসার্চ ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত প্রকাশনা উৎসবে গাউছিয়ত নীতি স্মারক গ্রন্থ, ছোটদের সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভাণ্ডারী, আল বয়ান লিমা ইউশগিলুল আযহান বাংলা অনুবাদ, বেলায়েতে মোতলাকা ইংরেজি অনুবাদ, জ্ঞানের আলো ও সকল বইয়ের ই-ভার্সন প্রকাশ করা হয়।

 

গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিলের নায়েব সাজ্জাদানশীন ও দারুল ইরফান রিসার্চ ইনস্টিটিউট (ডিআইআরআই) এর  ম্যানেজিং ট্রাস্টি সৈয়দ ইরফানুল হক মাইজভাণ্ডারীর (ম.) সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন ভারতের খানকায়ে মোনয়েমীর সাজ্জাদানশীন ও পাটনার অরিয়েন্টাল কলেজের আরবী বিভাগের প্রধান আল্লামা ড. শাহ সৈয়দ শামিমুদ্দীন মোনয়েমী (ম.), ইউএসটিসির মনোরোগ বিভাগের প্রধান ডা. মো. শফিউল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াছ, অধ্যাপক ড. মো. আবু সায়েম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঈন উদ্দীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহা. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শেখ সাদী, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের সহকারী অধ্যাপক মোরশেদুল আলম, সোবহানিয়া আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ মুফতি মো. হারুনুর রশীদ, চট্টগ্রাম নেছারিয়া কামিল মাদরাসার ফকিহ্ মুফতি এবিএম আমিনুর রশীদ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী, আল বয়ান গ্রন্থের অনুবাদক আল্লামা হোসাইন আযহারী।  

এছাড়া আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী (শাহ এমদাদীয়া) কেন্দ্র, জেলা ও মহানগরের নেতৃবৃন্দ, দারুল ইরফান রিসার্চ ইনস্টিটিউট ও মাইজভাণ্ডারী ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মাইজভাণ্ডারী প্রকাশনী ও দারুল ইরফান রিসার্চ ইনস্টিটিউট বই প্রকাশের মাধ্যমে মাইজভাণ্ডারী তরিকাকে মানুষের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছে যা প্রশংসনীয়। বই হলো লিখিত ডকুমেন্ট যা যুগ যুগ ধরে টিকে থাকে। মাইজভাণ্ডারী তরিকা বা সুফিজমের বিষয়গুলো ভবিষ্যতে এসব বইয়ের মাধ্যমে সকলে জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ সময়: ১২০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০২৩
এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।