চট্টগ্রাম: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান এক তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক। বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন, বাঙালির মুক্তিসনদ ছয় দফা, ১১ দফা, ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান ও সত্তরের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ের ধারাবাহিকতায় একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে রক্তাক্ত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা এসেছে।
এর প্রতিবাদে দেশব্যাপী ছাত্র-শ্রমিক-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনে ঊনসত্তরের ২৪ জানুয়ারি গণ-অভ্যুত্থানের সৃষ্টি হয়।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম– বৃহত্তর চট্টগ্রামের উদ্যোগে ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে নগরের দোস্তবিল্ডিংস্থ কার্যালয়ে প্রচার সম্পাদক ইমরান হোসেন মুন্নার সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন আবদুল মালেক খান, রঞ্জন প্রসাদ দাশগুপ্ত, ইঞ্জিনিয়ার পলাশ বড়ুয়া, রঘুনাথ মজুমদার রাজু, মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, রাজীব চন্দ, নবী হোসেন সালাউদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার ইয়াকুব মুন্না, মোরশেদ আহমেদ, সোহেল ইকবাল, এস এম রাফি, আবদুর রহীম, এমএ খালেক, মিশু সেন, মোহাম্মদ ইকবাল প্রমুখ।
সভায় ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি ভয়াল ‘চট্টগ্রাম গণহত্যা’ দিবসের শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০২৩
এআর/টিসি