২০১৫ সালে ব্যাংকটির পরিচালন লোকসান হয়েছিল ২৫৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। ২০১৪ সালে এর পরিমান ছিল ৯৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) বেসিক ব্যাংকের এক বছরের (২০১৬ সাল) আয়-ব্যয়ের হিসাব করে ১৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা মুনাফা হয়েছে। যদিও পরিচালন মুনাফা ব্যাংকের প্রকৃত মুনাফা নয়। পরিচালনগত মুনাফা থেকে ঋণের বিপরীতে সঞ্চিত (প্রভিশন) এবং কর (৪২.৫ শতাংশ) বাদ দিয়ে নিট মুনাফার হিসাব করা হয়। নিট মুনাফাই ব্যাংকের প্রকৃত আয়।
জানতে চাইলে বেসিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) খন্দকার মো. ইকবাল বাংলানিউজকে বলেন, টানা দুই বছর লোকসানের পর এবার আমরা লাভের মুখ দেখেছি। আগামীতে আরও বেশি মুনাফা হবে বলে আমি আশা করছি। এজন্য সর্বাত্বক চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
২০০৯ সালে চেয়ারম্যান হিসেবে আবদুল হাই বাচ্চুর যোগদানের পর থেকে বেসিক ব্যাংকের বিপর্যয় শুরু। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৪ সালের ৬ জুলাই পর্যন্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ওই সময়েই ঘটে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা। সে সময় বেসিক ব্যাংকের এমডির দায়িত্বে ছিলেন কাজী ফখরুল ইসলাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৬
এসই/বিএস