সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবনে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ পরিষদের ১৬তম সভায় সভাপতির বক্তৃতাকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কিন্তু তেমন বাড়েনি।
মন্ত্রী জানান, পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে সরকারের একমাত্র ভরসা ছিল মিশর। সেখান থেকে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়েছে। কিন্তু সেখানকার পেঁয়াজ আবার বড় বড়। সেজন্য এগুলো দেশের মানুষ খেতে চায় না।
চালের দাম থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ভারতেও ৪০ টাকার ওপরে বলে জানান তোফায়েল আহমেদ।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্যের দিক দিয়ে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণই ছিলাম। সে কারণে ২০১৫ সালে নেপাল-শ্রীলঙ্কায় রফতানিও করেছি।
এবার বন্যার কারণে সবজির দামও বেড়েছে স্বীকার করে মন্ত্রী বলেন, কিন্তু এখন সবজির দাম কমেছে।
দ্রব্যমূল্যের বিষয়ে গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, পত্রিকায় দ্রব্যের দাম ২০ টাকা লিখলে তার দাম ২০ টাকাই হয়ে যায়। যেমন ‘একটি পত্রিকা’ নিউজ করেছে ‘ভারত চাল রফতানি বন্ধ করেছে। ’ এমন নিউজ করায় চালের দাম ১০ টাকা বেড়ে গেছে। এ রকম নিউজ দেওয়া কি ঠিক হয়েছে?
গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে সঠিক ভূমিকা রাখারও আহ্বান জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৭
ইইউডি/এএটি/এইচএ