আগামী ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত মেলা চলবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে মেলা।
এদিন মেলা প্রাঙ্গণ থেকে সেবা নিয়েছেন ৯৮১ জন করদাতা। নতুন ইটিআইএনধারী হয়েছেন ৪০ জন।
সিলেট কর অঞ্চলের উপ কর কমিশনার কাজল সিংহ বাংলানিউজকে বলেন, এবার মেলা থেকে ৪৫ কোটি টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। গত বছর আদায় করা হয়েছিল ৪১ কোটি টাকা ও দাখিল করা রিটার্নের সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ৫৯৯। এবার এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আশাবাদী আমরা।
৮৫২ দশমিক ৯৮ কোটি লক্ষ্যমাত্রা আদায়ের লক্ষ্য নিয়ে ২০১৮-১৯ অর্থবছর শুরু করে সিলেট কর অঞ্চল। এ অর্থবছরে সিলেটে ১৮ হাজার নতুন ইটিআইএনধারী করার লক্ষ্য সিলেট কর অঞ্চলের।
আগামী অক্টোবর পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা পূরণের সময়সীমা থাকলেও এরই মধ্যে নতুন ইটিআইএনধারী ৬ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রধান অতিথি হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (ট্যাক্সেস লিগ্যাল অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট) মো. সিরাজুল ইসলাম মেলার উদ্বোধন করেন। সিলেটের কর কমিশনার আবু হান্নান দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মো. মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ কামরুল হাসান, পুলিশ কমিশনার গোলাম কিবরিয়া, চেম্বার অব কমার্স সভাপতি খন্দকার সিপার আহমদ, কর আইনজীবী সমিতি সভাপতি অ্যাডভোকেট মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ২২ সার্কেল দ্বারা গঠিত এবার মেলায় ২৩ সার্ভিস ডেস্ক, ৩টি ইটিআইএন, রিটার্ন গ্রহণ, সঞ্চয়ী ব্যুরো, আইনজীবী, ব্যাংক বুথের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া প্রথমবারের মতো মুক্তিযোদ্ধা, নারী প্রতিবন্ধী ও সাংবাদিকদের জন্য বুথ করেছে মেলা কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৮
এনইউ/এপি/এএটি