মঙ্গলবার (১১ ডিসেম্বর) ভর্তুকি পাওয়ার শর্ত, আবেদনের নিয়মাবলী ও ভুলভাবে কাউকে ভর্তুকি দিলে করণীয় বিষয়ে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে অনুমোদিত সব ডিলার ব্যাংকের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এতে বলা হয়েছে, এসব পণ্যে স্থানীয় মূল্য সংযোজনের হার ন্যূনতম ৩০ শতাংশ হতে হবে।
নতুন যে নয়টি পণ্যে ১০ শতাংশ হারে ভর্তুকি দেওয়া হবে, সেগুলো হচ্ছে, ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্য, ফটোভোলটাইক মডিউল, মোটরসাইকেল, কেমিক্যাল পণ্য (ক্লোরিন, হাইড্রোক্লোরিক এসিড, কস্টিক সোডা ও হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড), রেজার ও রেজার ব্লেডস, সিরামিক দ্রব্য, টুপি, কাঁকড়া ও কুঁচে (হিমায়িত ও সফটসেল, পরিবেশ ও বন বিভাগের ছাড়পত্র গ্রহণসাপেক্ষে) এবং গ্যালভানাইজড শিট/কোয়েলস। অর্থাৎ, কোনো রপ্তানিকারক এই নয়টির ১০০ টাকার পণ্য রপ্তানি করলে সরকারের কাছ থেকে ১০ টাকা নগদ সহায়তা পাবেন।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৬ ধরনের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা পেয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরেও এসব পণ্য রপ্তানি মূল্যের বিপরীতে সর্বনিম্ন ২ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া হবে।
রপ্তানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন হারে ভর্তুকি পাওয়া ২৬টি পণ্যের সঙ্গে এ নয়টি পণ্য যুক্ত হওয়ায় ভর্তুকি পাওয়া পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৫। ফলে ২০১৮ সালের এক জুলাই থেকে ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত জাহাজী করা ৩৫টি পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ভর্তুকি পাবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১১, ২০১৮
এসই/এএ