এ বিষয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে ইউএস-বাংলা গ্রুপ জানায়, যাত্রা শুরুর মাত্র সাত মাসের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বগুড়া শহরের গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কেন্দ্রে শো-রুম স্থাপন করেছে ভাইব্রেন্ট। স্বল্প সময়ে গ্রাহকদের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে ভাইব্রেন্ট সামগ্রী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৭ সালের রেকর্ড অনুযায়ী জুতা উৎপাদন প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বে চতুর্থ বাংলাদেশ। প্রতিবছর দেশে প্রায় ৩৫ কোটি জুতা উৎপাদন হয়।
অন্যদিকে উৎপাদন বিবেচনায় শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে অষ্টম অবস্থানে থাকা বাংলাদেশের উৎপাদন ও প্রবৃদ্ধি উভয়ই বাড়ছে। বাংলাদেশে জুতার বিশাল সংগ্রহশালার মধ্যে ভাইব্রেন্ট’র জুতা সামগ্রী কিংবা লেদার সামগ্রী শতভাগ মানসম্পন্ন পণ্য দিয়ে তৈরি।
ইউএস-বাংলা গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) কামরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, দেশব্যাপী ভাইব্রেন্টের পণ্য নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়। যাত্রা শুরুর পর থেকে গ্রাহকদের চাহিদা, রুচিশীলতা, আধুনিকতা ও আয়ের সক্ষমতার কথা বিবেচনায় রেখে প্রায় ৮০০ মডেলের আধুনিক ডিজাইনের পুরুষ, নারী ও শিশুদের জন্য জুতার কালেকশন রাখছে শো-রুমগুলোতে।
ভাইব্রেন্টের শো-রুমে জুতা ছাড়াও রয়েছে ভাইব্রেন্ট ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ডিজাইনের লেদার সামগ্রী, ট্রাভেল ব্যাগ, পুরুষ গ্রাহকদের জন্য শার্ট, টি-শার্টসহ অন্যান্য লাইফ স্টাইল সামগ্রী।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৯
টিএম/জেডএস