জাতীয় বস্ত্র দিবস উদযাপন এবং মেলার বিস্তারিত তুলে ধরে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রতিবছর ৪ ডিসেম্বর জাতীয় বস্ত্র দিবস উদযাপন করা হয়।
পাট ও বস্ত্র খাতের উন্নয়ন, উৎকর্ষ সাধন ও রপ্তানি বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করতে মেলায় নয়টি প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেওয়া হবে।
পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- বাংলাদেশ গার্মেন্টস মানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার মানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ), বাংলাদেশে গার্মেন্ট বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশন (বিজিবিএ), বাংলাদেশ স্পেশালাইজড টেক্সাটাইল মিলস অ্যান্ড পাওয়ারলুম ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন (বিএসটিএমপিআইএ), বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিটিএলএমএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স), বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএ) এবং বাংলাদেশ জাতীয় কারুশিল্প পরিষদ (এনসিসিবি)।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে পোশাক রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫০ বিলিয়ন ডলার। বস্ত্র শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশে মন্ত্রণালয় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বন্ধ হওয়া মিলগুলোর মধ্যে ১৬টি পিপিপির (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব) মাধ্যমে চালু করার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন উল্লেখ করে সচিব বলেন, ইতোমধ্যে দু’টি মিলের আধুনিকায়ন ও উৎপাদন শুরু হয়েছে। বাকিগুলো চালু করার বিষয়ে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দরপত্র আহ্বানের প্রক্রিয়া চলছে।
বাংলাদেশ সময়: বাংলাদেশ সময়: ১২১৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২০
এমআইএইচ/একে