মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান।
মূল্যস্ফীতি কমার কারণ সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বাজারে প্রচুর শীতকালীন সবজি উঠেছে, আমন ধান উঠে গেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সূত্রে জানা গেছে, গত ডিসেম্বর মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমলেও ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এর আগের মাসে যা ছিল ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। বছরওয়ারি পয়েন্ট টু পয়েন্টের ভিত্তিতে ডিসেম্বর মাসে ডাল, চিনি, মুড়ি, মাছ, মাংস, ব্রয়লার মুরগি, ফল, সবজি তামাক, দুগ্ধজাতীয় পণ্যসহ অন্য খাদ্য সামগ্রীর দাম কমেছে। মাসওয়ারি ডিম, শাকসবজি ও মসলা জাতীয় পণ্যের দামও কম বলে দাবি বিবিএসের।
তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। ডিসেম্বর মাসে এখাতে মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ হয়েছে। গত নভেম্বর মাসে তা ছিল ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থলী, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, শিক্ষা উপকরণসহ বিবিধ সেবাখাতে মূল্যস্ফীতির হার ঊর্ধমুখী হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২০
এমআইএস/একে