ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

সাফল্যের সুখস্মৃতি

স্যারদের আন্তরিকতায় ভালো ফল

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১০৫ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৭
স্যারদের আন্তরিকতায় ভালো ফল

আমি আসিফ মুক্তাদির। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবছর সব বিষয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছি।

এইচএসসিতে এবার নতুন পদ্ধতিতে খাতা মূল্যায়ন করার কারণে প্রত্যাশা অনুযায়ী নম্বর না পেলেও পরিশ্রমের মূল্যায়ন হয়েছে। এজন্য কলেজের স্যারদের কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ।

ক্লাসের বাইরেও স্যাররা আমাদের সময় দিতেন এবং পড়ালেখা বিষয়ক যে কোনো সমস্যার সমাধান দিতেন।

স্যাররা অত্যন্ত আন্তরিক ছিলেন বলেই আমরা ভালো ফলাফল করতে পেরেছি। বিশেষ করে কলেজের রসায়ন বিভাগের আনিসুজ্জামান স্যার, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সালাউদ্দিন স্যার, গণিত বিভাগের আব্দুর রহিম স্যার, লায়লা ম্যাডামসহ আরও অনেকেই। আমি রসায়ন ১ম পত্রে ৯০ এবং ২য় পত্রে ৯৯ পেয়েছি। পদার্থবিজ্ঞানে ১ম পত্রে ৯২ এবং ২য় পত্রে ৯৮, গণিতের দুই পত্রে পেয়েছি যথাক্রমে ৯৫ ও ৯২। এই তিন বিষয়ের ছয় পত্রে ৬০০তে পেয়েছি ৫৬৬ নম্বর।   আমাদের কলেজের টপার প্রান্তিক পেয়েছে ৫৭১ নম্বর।

আমার এ ভালো ফলাফলের পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান বাবা ও মায়ের। বাবা ডা. ইদ্রীস চৌধুরী পেশায় একজন চিকিৎসক ও মা রহিমা খাতুন গৃহিণী। তারা ছোটবেলা থেকেই সবকিছুতে আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছেন। কলেজের সাময়িক পরীক্ষাগুলোর কোনোটিতেই আশানুরূপ ফল না এলেও তারা আমাকে সাহস দিয়েছেন। পড়ালেখার পাশাপাশি আত্মবিশ্বাস ও মনোবল গড়ার বিষয়টিতে তারা আমাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছেন। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ার ইচ্ছে আমার।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৭
এসবি/আইএসএ/টিসি/জেডএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।