রোববার (১ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে এই অনশন শুরু করেছেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সান্ধ্যকালীন কোর্সের ছাত্র ওয়ালিদ বাংলানিউজকে বলেন, ১০ এপ্রিলের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে আদালতের সম্মান রক্ষায় আমি আবারো অনশন শুরু করেছি।
বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু নির্বাচনের জন্য তেমন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
২০১৮ সালের ১৭ জানুয়ারি হাইকোর্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ৬ মাসের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন। গত ২৫ নভেম্বর (২০১৭) ডাকসু নির্বাচনের দাবিতে প্রথমবার অনশন করেন ওয়ালিদ আশরাফ।
অনশন ভাঙার সময় উপাচার্য আখতারুজ্জামান বলেন, ২৭ বছর ধরে যে জঞ্জাল তা দূর করতে সময় লাগবে এবং হঠকারিভাবে কিছু করা যাবে না। পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এগুলো পরিকল্পিতভাবে করতে হবে।
দীর্ঘ ২৭ বছর বন্ধ থাকা ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ২০১৭ সালে জোরালো আন্দোলন হয়। ৪ মার্চ অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০তম সমাবর্তনে এসে ডাকসু নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
সেখানে তিনি বলেন ‘ডাকসু ইজ মাস্ট’। এর পরদিন থেকে ডাকসু নির্বাচনের দাবিতে ছাত্র সংগঠনগুলো আন্দোলন শুরু করে।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০১৮
এসকেবি/এএ